চুল লম্বা করার তেলের নাম
চেহারার পাশাপাশি চুল হচ্ছে প্রত্যেকটা মানুষের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ।
যা মানুষের সৌন্দর্যকে আরও দ্বিগুণ বাড়িয়ে তোলে। চুল নিয়ে সমস্যায় পড়েনি এমন
মানুষ নেই বললেই চলে। লম্বা চুল অনেকের স্বপ্ন।
কিন্তু সঠিক যত্ন ও কার্যকারী তেলের কারণে লম্বা হয়ে ওঠেনি। চলুন এমন কিছু চুল
লম্বা করার তেলের নাম নিয়ে আলোচনা করি যেগুলো আপনার চুলকে অনেক হেলদি ও
আকর্ষণীয় করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
পেজ সূচিপত্রঃ চুল লম্বা করার তেলের নাম
ভূমিকা
আপনি কি আপনার চুল পড়া ও ছোট চুল নিয়ে হতাশায় ভুগছেন। বাজারের বিভিন্ন ধরনের
তেল ও অনেক কিছু করার পরেও সঠিক সমাধান পাননি। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
কেননা আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি চুল লম্বা করার তেলের নাম, ৭ দিনে
চুল লম্বা করার উপায়, চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম, চুল লম্বা করার ঘরোয়া
পদ্ধতি ও চুল লম্বা করার তেল বানানো ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা
হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার কার্যকারী উপায়
যদি আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই
আপনি চুল লম্বা করার তেলের নাম ও চুলের যে বিভিন্ন ধরনের সমস্যাগুলা হয় সেগুলো
সমাধান করতে পারবেন।
চুল লম্বা করার তেলের নাম
চুল পড়ার অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে হলো চুলের সঠিক যত্ন ও চুলের গোড়া মজবুত না
হওয়া। চুলের গোড়া মজবুত করার জন্য প্রয়োজন প্রতিদিন চুলের যত্ন ও পর্যাপ্ত
পরিমাণে পুষ্টি দেওয়া। যা আপনার চুল পড়াকে অনেক হারে কমিয়ে দিতে পারে। বাজারে
এমন অনেক তেল পাওয়া যায় যেগুলো ব্যবহারের ফলে চুলের উপকারের থেকে অপকারী বেশি
হয়। সুতরাং এই ধরনের তেল এড়িয়ে চড়ায় ভালো। নিম্নে চুল লম্বা করার তেলের নাম
ও ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
অলিভ অয়েল
চুল লম্বা করার তেলের নাম এ প্রথমে আসে অলিভ অয়েল। অলিভ অয়েল এর কার্যকারিতা
অনেক। অলিভ অয়েল আপনি আপনার চুলের যত্নে ব্যবহার করার পাশাপাশি খেতেও পারেন।
এছাড়াও অলিভ অয়েল ত্বকের যত্নেও ব্যবহার করা হয়। যা আপনার ত্বককে অনেক সুন্দর
ও আকর্ষণীয় করে তুলতে ভূমিকা রাখে। নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করার ফলে আপনার
চুলের গোড়া মজবুত ও স্বাস্থ্যইজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
নারিকেল তেল
আমরা সবাই জানি নারিকেল তেল চুলের যত্নে কতটা কার্যকরী। চুল লম্বা করার তেলের নাম
এ দ্বিতীয়তে আসে নারিকেল তেল। নারিকেল তেল আমাদের চুলের হেয়ার ড্যামেজ ও চুলের
আগা ফাটা কমাই। এছাড়া নারিকেল তেলে থাকা অনেক পুষ্টি উপাদান আমাদের নতুন নতুন
চুল গজাতে সাহায্য করে। যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ নারিকেল তেলের সাথে সমপরিমাণ
অ্যালোভেরা জেল মিক্সড করে নিন। এরপর সারারাত লাগিয়ে সকালে ঘুম থেকে উঠে
শ্যাম্পু করে নিন।
ক্যাস্টর অয়েল
নতুন নতুন চুল গজাতে ও চুল ঘন ও দ্রুত লম্বা হতে ক্যাস্টর অয়েল অনেক কার্যকারী।
এতে রয়েছে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল উপাদান যা
আমাদের চুলকে অনেক মজবুত ও স্বাস্থ্য উজ্জল করে।
রোজমেরি অয়েল
রোজমেরি অয়েল ক্ষতিগ্রস্ত চুলের যত্ন নেওয়া ও চুলের ড্রাইনেস কমতেও সাহায্য করে।
এটি নতুন চুল গজানোর পাশাপাশি খুশকি ও দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। অল্প
বয়সে চুল পাকা সমস্যায় ও চুলকে কালো রাখতে সাহায্য করে। নারিকেলের তেল অথবা
অলিভ অয়েল এর সাথে সমপরিমাণ বেশি ব্যবহার করতে পারেন যা অনেক উপকারী।
পেঁয়াজের তেল
পেঁয়াজের তেল এ চুলের অনেক সমস্যার সমাধান রয়েছে। এতে চুলের অনেক প্রয়োজনীয়
পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটি নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া প্রতিরোধ করে। চুল লম্বা
হতে সাহায্য করে।
৭ দিনে চুল লম্বা করার উপায়
অনেকেই ছোট চুল লম্বা করতে চাই খুব দ্রুত। বিশেষ করে অনেক মেয়েরাই খুব অল্প
সময়ের মধ্যে বা ৭ দিনে চুল লম্বা করার উপায় খুঁজেন। প্রিয় পাঠক প্রথমেই একটা
বিষয় পরিষ্কার করে নিই । আসলে ৭ দিনে কখনো চুল লম্বা করা সম্ভব নয়। চুল লম্বা
একটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে আপনি যদি নিয়মিত আপনার চুলের যত্ন ও তেল ব্যবহার
করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার চুল ধীরে ধীরে লম্বা হবে।
আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
চুল লম্বা করতে নিয়মিত শরীর চর্চা, দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম, চুল সব সময়
পরিষ্কার করা, কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী এড়িয়ে চলা ও সুষম খাদ্য গ্রহণ করা
ইত্যাদি পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনার চুল ধীরে ধীরে লম্বা হবে। চলুন তাই আর দেরি না
করে ৭ দিনে চুল লম্বা করার উপায় ও চুল লম্বা করার তেলের নাম জেনে নিই।
- নারকেল তেল
- জলপাই তেল
- আরগান তেল
- বাদাম তেল
- জোজোবা তেল
- পেপারমিন্ট তেল
- রোজমেরি তেল
- চা গাছের তেল
- গ্রেপসিড অয়েল
- তিলের তেল
- অ্যাভোকাডো তেল
- সিডারউড অয়েল
- নিম তেল
- গাজর বীজ তেল
চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম
প্রায় প্রত্যেকটা মানুষই চুল পড়ার সমস্যাই সম্মুখীন হয়। বিভিন্ন কারণে চুল
পড়া দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ,পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়া ও খাদ্য
অভ্যাসের কারণে চুল পড়তে পারে। তাই চুল পড়া বন্ধের জন্য মানুষ বিভিন্ন ধরনের
তেল এর ব্যবহার করে থাকেন। নিচে চুল পড়া বন্ধ করার তেল এর নাম বিস্তারিত আলোচনা
করা হলোঃ
নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেল প্রাচীনকাল থেকেই চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে
আসছে। এটি চুল পড়া বন্ধ করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
অলিভ অয়েলঃ অলিভ অয়েলে ওয়েলিক এসিড ও ভিটামিন ই এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি
এসিড থাকায় এটি আমাদের চুলকে মসৃণ হতে রাখতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে সুস্থ থাকার উপায়
নিম অয়েলঃ নিম অয়েল নিম পাতা বাটা অথবা নির্যাসের মাধ্যমে তৈরি করা হয়
যা আমাদের চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে।
রোজমেরি অয়েলঃ রোজমেরি অয়েল কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি ও চুল গজাতেও সাহায্য
করে। এটি চুলের রুক্ষতা ও শুষ্কতা দূর করে চুলকে করে উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয়।
মাস্টার্ড অয়েলঃ মাস্টার্ড অয়েলে থাকা উপাদান আমাদের চুলকে করে আরো
কালো, ঘন ও সিল্কি করে তোলে। এটি ব্যবহারে আমাদের চুল পড়া অনেকটা কমে যায়।
চুল লম্বা করার তেল বানানো
চুল লম্বা করার তেলের নাম অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন। অনেক তেল ব্যবহার ও করেছেন
কিন্তু সঠিক ফলাফল পাননি। ইদানিং চুল পড়া সমস্যা নিয়ে ছেলে ও মেয়ে উভয়কে
সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। অনেক কিছু করেও এর সমাধান পাচ্ছেন না। সুতরাং আজকে
আলোচনা করতে চলেছি প্রাকৃতিক উপায়ে চুল লম্বা করার তেল বানানো।
নারিকেল তেল বানানোর উপায়
প্রথমত পরিমান মত নারিকেল নিয়ে কুরে নিতে হবে। কুরানো নারিকেলের সঙ্গে গরম পানি
মিশিয়ে নারিকেল থেকে দুধ আলাদা করে নিতে হবে। এরপর নারিকেলের দুধ ৬ থেকে ৮ ঘন্টা
রেখে দিলে দুধ জমাট বেঁধে যাবে। জমাট বাঁধানো নারিকেলের দুধে অল্প পরিমাণ তাপ
দিয়ে তেল বের করে নিতে হবে। এরপর দেখা যাবে নারিকেলের দুধ ছানার মত ভাজ হয়ে
গিয়েছে ও তেল আলাদাভাবে ফেনা উঠছে। এই ফেনা উঠা নারকেল থেকে আলাদা করে ফেলতে
হবে। এভাবেই ঘরে বসে নারিকেল তেল তৈরি করা যাবে।
জবার তেল বানানোর উপায়
জবা ফুলের তেল বানানোর জন্য প্রথমে আপনাকে কয়েকটা জবা ফুল ও পাতাস সংগ্রহ করে
নিতে হবে। এরপর সেই ফুল ও পাতাগুলোকে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর তার
সাথে নারিকেল তেল ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।
তারপর সেটিকে চুলোয় দিয়ে হালকা তাপ দিয়ে গরম করে নিতে হবে। তারপর পেস্টটি
ফুটানো হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। তারপর আস্তে আস্তে তেলের রঙের পরিবর্তন হবে
এবং আপনি সেটা চুলে ব্যবহার করতে পারবেন। যারা চুল পড়া সমস্যায় জর্জরিত তারা
জবাব ফুলের তেল ব্যবহার করতে পারেন।
পেঁয়াজের তেল বানানোর উপায়
পেঁয়াজের তেল আমাদের চুলের জন্য খুবই উপকারী। চুল পড়া কমাতেও অনেক কার্যকরী
ভূমিকা রাখে। পেঁয়াজের তেল বানানোর জন্য প্রথমত দুইটা পেঁয়াজ নিয়ে সম্পূর্ণ
ব্লেন্ড করে নিতে হবে। পেঁয়াজের তেল বানানোর জন্য ৫০ গ্রাম পেঁয়াজ নিতে
হবে।
আরো পড়ুনঃ তৈলাক্ত ত্বকের স্কিন কেয়ার রুটিন
এরপর পেঁয়াজ থেকে তার রস বের করে আলাদা একটা পাত্রে রাখতে হবে। এরপর অন্য
একটা পাত্রে কিছু পরিমাণ নারিকেল তেল নিয়ে তা হালকা করে গরম করে নিন। এরপর
পেঁয়াজের রস ও নারিকেল তেলটা মিক্সড করে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা হলে
আপনি আপনার চুলে ব্যবহার করতে পারেন।
মেথির তেল বানানোর উপায়
চুলের যত্নে মেথির তেল অনেক উপকারী। মেথির তেল বানানোর জন্য প্রয়োজন মেথি ও
নারিকেল তেল। এক কাপ মত নারিকেল তেল ও মেথি নিয়ে ফুটিয়ে দিতে হবে যতক্ষণ না
পর্যন্ত গাঢ় বর্ণ ধারণ করে। এরপর ফুটানো হয়ে গেলে এক থেকে দুই ঘন্টা রেখে দিন
ঠান্ডা হওয়া পর্যন্ত। এভাবেই মেথির তেল তৈরি করা হয়।
চুল লম্বা করার ঘরোয়া পদ্ধতি
লম্বা চুল সবার স্বপ্ন। কিন্তু বিভিন্ন কারণে সেটা হয় না। আমরা আমাদের ত্বকের
যত্ন নিলেও চুলের যত্ন নেই না বললেই চলে। যার ফলে আমাদের চুলের নানা ধরনের সমস্যা
দেখা দেয়। যেমনঃ অকালে চুল পড়ে যাওয়া, চুলের ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়, মাথায়
অতিরিক্ত খুশকি হওয়া, মাথা ব্যথা করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
তাই হয়তো আপনারা গুগল বা ইউটিউবে অনেক সময় চুল লম্বা করার তেলের নাম ও চুল
লম্বা করার উপায় অনেক কিছু খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। অনেক সময় বাজার থেকে বিভিন্ন
ব্র্যান্ডের তেল কিনে ও চুলের জন্য ব্যবহার করেন। কিন্তু দেখা যায় এতে উপকারের
থেকে অপকারই বেশি হয়। সুতরাং আপনাদের সুবিধার্থে আলোচনা করতে চলেছি চুল লম্বা
করার ঘরোয়া পদ্ধতি।
কাঠবাদাম তেলঃ কাঠবাদাম তেল আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে বাড়িতেই তৈরি করে আপনার
চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও বাজার থেকেও নিয়ে এসে ব্যবহার করতে
পারেন। তবে কাঠ বাদাম তেল আপনি সরাসরি ব্যবহার না করে হালকা চাপ দিয়ে গরম করে
দিয়ে ব্যবহার করবেন। ১ থেকে ২ ঘন্টা রাখার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন। দ্রুত ও
কার্যকারী ফলাফল পেতে সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করতে পারেন।
ডিমঃ ডিম আমাদের শরীরের পাশাপাশি চুলের যত্নেও অনেক কার্যকরী। চুলের যত্নে
ডিমের সাদা অংশ আপনার চুলে গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট
অপেক্ষা করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
আমলকিঃ অন্য কিছু যত্নে বহুল ব্যবহৃত একটা উপাদান। এটি আপনার চুল পড়া
প্রতিরোধ ও নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। এক কাপ আনলকির গুড়া ও দুই চা চামচ
ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে দিয়ে আপনার চুলে লাগিয়ে নিন। এরপর ২০ থেকে ২৫ মিনিট
অপেক্ষা করার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
লেবুঃ চুলের যত্ন নিতেও লেবু ব্যবহার করা হয়। শ্যাম্পু করার পর সামান্য
পরিমাণ পাতিলেবুর রস নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এভাবেই রেখে
দিয়ে পরবর্তী দিন শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।
নিমঃ চুল লম্বা করার আরও একটি উপায় হতে পারে নিমপাতা। নিমপাতা বেটে চুলের
গোড়াই লাগিয়ে নিন। এক থেকে দুই ঘন্টা অপেক্ষা করার পর ধুয়ে নিন। চুল লম্বা
করতে নিমপাতা অনেক উপকারী।
শেষ কথা
সৌন্দর্য শুধু চেহারাতেই নয়, এটা নির্ভর করে আপনার ঘন কালো ও রেশমি চুলের উপর।
তাই আমাদের
প্রত্যেকের উচিত চুলের যত্ন নেওয়া। চুলের সঠিক যত্ন নিতে পারলে আপনার চুল হবে
অনেক উজ্জ্বলও
ঝলমলে। এর ফলে আপনার সৌন্দর্য আরো দ্বিগুণ হয়ে যাবে। আশা করছি আমাদের এই
আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে চুল লম্বা করার তেলের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন।
আরো পড়ুনঃ শীতে মেয়েদের জন্য কোন ক্রিম ভালো
চুল লম্বা করার তেলের নাম সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে বা চুল লম্বা করার তেলের নাম
আরো জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন। যদি আমাদের এই
আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার
বন্ধু-বান্ধব কাছের মানুষ ও পারে প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করুন, ধন্যবাদ।
চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url