এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো সম্পূর্ণ গাইডলাইন

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। কারণ অনেকেই জানেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করা যায় কিন্তু কিভাবে শুরু করতে হয় সে সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান নাই চলুন জেনে নেওয়া যাক এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই সম্পর্কে বিস্তারিত। অর্থ উপার্জন করার ইচ্ছা কার বা না থাকে আর যদি সেটা হয় ঘরে বসে অনলাইন এর মাধ্যমে উপার্জন করার তাহলে এর চেয়ে উত্তম উপায় আর হয় না। বর্তমান সময়ে আমাদের বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কিন্তু এর মধ্যে এমন কিছু পথ উন্মোচন হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে পারছি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
এটার জন্য প্রয়োজন একটি ইন্টারনেট কানেকশন এবং কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার বেশ অনেকগুলো উপায় রয়েছে কিন্তু এর মধ্যে একটি জনপ্রিয় উপায় হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এবং মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় কিনা, সেই সাথে আরো জানতে পারবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

শুরু কথা

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারেন তবে সেজন্য আপনার থাকা জরুরি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট ইউটিউব চ্যানেল ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম অথবা টুইটার প্লাটফর্ম। এ প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারেন। সাধারণত একটি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর তিনটি পার্ট থাকে একটি পাঠ হচ্ছে যিনি বিজ্ঞাপন দেয় এবং মার্কেটটার ও একজন কাস্টমার।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ইনকাম নির্ভর করে ভিজিটরের উপর। আপনি যত বেশি ভিজিটরের কাছে এফিলিয়েট লিংকে প্রমোশন করতে পারবেন আপনার তত ইনকাম হবে।

আপনি আর্টিকেলের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো সে সম্পর্কে। আমাদের আর্টিকেলটি পড়লে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে আপনি মাসে একটি হ্যান্ডসাম সালারি ইনকাম করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

আলোচনার এ পর্যায়ে চলুন জেনে নেই এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কেননা বর্তমান সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি স্মার্ট এবং অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আধুনিক উপায়। যেকোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস একটি নির্দিষ্ট কমিশনের মাধ্যমে সেই কোম্পানির প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসটি বিক্রি করাকে বলে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

যে সকল কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস ব্যক্তির জন্য এফিলিয়েট লিংক দিয়ে থাকে আপনি তাদের এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে তাদের প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করতে পারেন এতে কোম্পানিগুলো আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন দিবে সেটা বিভিন্ন কোম্পানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেই এফিলিট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো।
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে বিভিন্ন ধরনের কাজ জানতে হবে। যথাঃ প্রোডাক্ট বাছাই করা, প্রোডাক্ট এর উপর ভিত্তি করে টার্গেটেড ট্রাফিকের কাছে পৌঁছে দেওয়া, প্রোডাক্ট প্রমোট করা ইত্যাদি। Amazon, Alibaba, Themeforest, Ebay এইগুলো হচ্ছে বড় বড় কোম্পানি যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং কমিশন দিয়ে থাকে।

মার্কেটিং এর জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ওয়েবসাইট, ইউটিউব এবং সোশ্যাল মিডিয়া সাইট। তবে সবচাইতে বেশি কমিশন এবং স্থায়ী অনলাইন ইনকাম এর জন্য ভাল মাধ্যম হচ্ছে ওয়েবসাইট।একটি ওয়েবসাইট বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে ওয়েবসাইটের ডোমেইন, ডিজাইন কনটেন্ট নির্বাচন করতে হবে।

যেমন ধরুন ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু যদি হয় ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সম্পর্কিত তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এ বিষয়বস্তুর ওপর ওয়েবসাইটটি তৈরি করতে হবে। আলোচনার এ পর্যায়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এর ধাপগুলো নিম্নে দেওয়া হলঃ

নিশ বাছাই করাঃ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এফিলেট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকামের জন্য সর্বপ্রথম ধাপ হচ্ছে নিশ সিলেক্ট করা। ওয়েবসাইটটি কোন বিষয়বস্তুর ওপর নির্মিত হবে সে অনুযায়ী নিশ সিলেকশন করতে হবে। কেননা ওয়েবসাইটের মূল প্রাণ কেন্দ্র হচ্ছে নিশ। নিজ সিলেকশন সঠিক না হলে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে পর্যাপ্ত পরিমাণ কমিশন পাওয়া যায় না।

যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট, ফ্রিল্যান্সিং কোর্স, ব্লগিং, মার্কেটিং ওয়েট গেইন এন্ড লস, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন, কুকিং, নিউজ পোর্টাল, ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর এবং পড়াশোনা ইত্যাদি থেকে যেকোনো একটি মিস সিলেকশন করে অ্যাফি ট এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার প্রাথমিক পর্যায়। এছাড়াও অসংখ্য নিস রয়েছে যেগুলো নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।


প্রোডাক্ট বাছাই ও ওয়েবসাইট তৈরিঃ যে সকল প্রোডাক্ট বিক্রি করা হবে সে সম্পর্কে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্ঞান থাকা অবশ্যক অর্থাৎযে সমস্ত প্রোডাক্ট প্রমোট করা হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। প্রোডাক্ট সিলেকশনের পর সেই প্রোডাক্ট এর উপর ভিত্তি করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। সেই সাথে ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের সিকিউরিটির সম্পর্কেও পর্যাপ্ত জ্ঞান এবং সর্বোচ্চ সিকিউরিটি দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
ডিজাইন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ টুলস দিয়ে ওয়েবসাইট থেকে সুসজ্জিত করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে প্রোডাক্ট এর ওপর যে কোন অফার, তার কমিশন রেট কেমন, টাচ পাইলট রিভিউ অথবা পাবলিক রিভিউ থাকতে হবে। এছাড়াও যে প্রোডাক্টটি প্রমোট করা হবে সেই প্রোডাক্টের পেমেন্ট গেটের সম্পর্কে অবহিত হতে হবে। কেননা ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট গেটওয়ে না হলে প্রোডাক্টের সেল বাড়বে না এতে কমিশনও কমে যাবে।


ওয়েবসাইট র‌্যাঙ্কিং এর জন্য এসইওঃ একটি ওয়েবসাইট রাঙ্কিং করে এসইয়ের মাধ্যমে। এসইও ফরম ফুল ফর্ম হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিল অপটিমাইজেশন। একটি ওয়েবসাইটকে রাঙ্কিং করে সার্চ ইঞ্জিনের টিকে থাকতে হয়। সার্চ ইঞ্জিনগুলো হচ্ছে GOOGLE, YAHOO, YANDEX, DUCK DUCK GO, PIPILIKA, BING ইত্যাদি। তাই আপনার ওয়েবসাইটকে অর্গানিক ভিজিটর আনতে হলে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর বিকল্প নাই।


অর্গানিক ভিজিটরঃ সম্পূর্ণ ওয়েব সাইটে রেডি হয়ে যাওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে কন্টেন্ট তৈরি করা। ব্লক পোষ্ট বা আর্টিকেল হচ্ছে মেইন কন্টেন্ট। যত বেশি ইউনিক কন্টেন্ট একটি ওয়েবসাইটের জন্য তৈরি হবে সে ওয়েবসাইটে তত বেশি অর্গানিক ট্রাফিক আসবে।

আর যে ওয়েবসাইটে যত বেশি অর্গানিক ট্রাফিক আসবে সে ওয়েবসাইটে তত বেশি প্রোডাক্ট সেল হবে যার মাধ্যমে আপনার অ্যাপ্লাইড কমিশন দিনের দিন বাড়তে থাকবে। এছাড়াও ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর আনা যায়। তাই অর্গানিক ভিজিটর আনতে ইউনিক কন্টেন্টের সাথে ইমেইল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অপরিহার্য।


এফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রমোটঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এর শেষ ধাপ হচ্ছে প্রোডাক্ট প্রমোট করা সর্বশেষ ধাপ। যে কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করব সে অনুযায়ী এফিলিয়েট প্রোডাক্ট যুক্ত হয়ে অ্যাফিলিয়েট লিংক ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে যেটির মাধ্যমে একজন ভিজিটর সেই প্রোডাক্টটি ক্রয় করতে পারে।

এইজন্য কনটেন্ট এর ভিতরে যে কোন জায়গায় প্রোডাক্ট এর লিংক ব্যবহার করতে হবে এছাড়াও ওয়েব সাইটটি ডিজাইনের সময় পিকচারেও কুইক লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। এরপর যখন ভিজিটর ওই লিংকটি ব্যবহার করে প্রোডাক্টটি ক্রয় করবে, প্রোডাক্টের কমিশন অনুযায়ী এফিলেট একাউন্টে কমিশন জমা হবে।

তবে ভালো ইনকাম করার জন্য অবশ্যই একজন এফিলিয়েড মার্কেটকে খুব সময় এবং ধৈর্যশীল হতে হবে। ওপরে যে পাঁচটি ধাপ আলোচনা করা হলো সেই ধাপগুলো একজন এফিলেট মার্কেটের ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারলে একজন সফল এফিলেট মার্কেটার হিসেবে লক্ষাধিক টাকা অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে।

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

বর্তমান পরিসংখ্যানে দেখা গেছে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে কমপক্ষে একটি করে মোবাইল ফোন আছে। ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে কে না চায়। আর এই ইনকামটি যদি মোবাইল দিয়ে হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই।

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে অন্তত একটি স্মার্টফোন আছে। এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো আর্টিকেলের এ পর্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা করব মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করা যায়?

Instagram এর মাধ্যমেঃ মোবাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে ইনস্টাগ্রাম। ধরুন আপনি Instagram চালাচ্ছেন এরপর একটি সুন্দর ভিডিও আপনার সামনে উপস্থাপন হলো সেখানে একটি প্রোডাক্টের ডেসক্রিপশন সহ এবং প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডিটেইলস তুলে ধরল এবার আপনার সেই প্রোডাক্টটি আপনার পছন্দ হলো,
আপনি আপনার সেই ভিডিওর কমেন্ট থেকে ব্যবহার করে আপনি প্রোডাক্ট কিনলেন সে ক্ষেত্রে সেই ভিডিও ক্রিয়েটর প্রোডাক্টি বিক্রি মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর কোম্পানি থেকে কমিশন পেল। তাহলে সে ব্যক্তি মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারল। আর এই সমস্ত কাজটি করতে পারেন তাহলে মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারে।

সাইন আপঃ মোবাইল দিয়ে এফিলেট মার্কেটিং করার অন্যতম উপায় হচ্ছে বিভিন্ন প্রোগ্রামের সাইন আপ করে ইনকাম করা। সেগুলো দিয়ে যে কোন ট্রাকিং এবং পণ্য সরবরাহ করতে সহায়তা করে।

এছাড়াও অ্যাপ্লাইড প্রোডাক্টগুলো Facebook মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং এবং Instagram মার্কেটিং এর সাহায্যে লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়। এই অ্যাকাউন্টগুলো ফোন থেকে সম্পূর্ণভাবে কন্ট্রোল করা যায়। তাই বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট এর লিংক নিয়ে Facebook, YouTube, Twitter ও Instagram এর মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব।

এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো আর্টিকেলটির আলোচনার এ পর্যায়ে জানব যে কোন কোন ওয়েবসাইট গুলো থেকে এফিলেট মার্কেটিং এর জন্য এফিলেট লিংক জেনারেট করা যায় বা কোন কোন কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য কমিশন দিয়ে থাকে। ওয়েবসাইট গুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল এবং অন্যটি হচ্ছে লোকাল কান্ট্রি। চলুন জেনে ইন্টারন্যাশনাল এফিলিট মার্কেটিং সাইট কোনগুলো?
  • impact.com
  • Amazon Associates
  • eBay Partner Network
  • Rakuten Advertising
  • PartnerStack
  • CJ Affiliate
  • ShareASale
  • FlexOffers
বাংলাদেশে লাইট মার্কেটিং সাইট কোনগুলো জেনে নিন
  • দারাজ
  • BDSHOP
  • SOHOJ AFFILITES
  • SHOPNOBARI
  • SHOHOZSELL
  • BOHUBRIHI ONLINE COURSE
  • REPTO Online Education
  • DIANAHOST
  • Hosting
  • POPULAR HOST BD
উপরে যে সাইটগুলো দেওয়া রয়েছে এগুলোর মধ্যে থেকে যেকোন একটি অথবা সমস্ত ওয়েবসাইট এর আপনি এফিলিয়েড প্রোগ্রামে যোগদান করে তাদের প্রোডাক্ট এবং কোর্সসমূহ বিক্রির মাধ্যমে কমিশন পেতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স

এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পর্যাপ্ত skill থাকলে বর্তমান ডিজিটাল সময়ে ঘরে বসে ইনকাম করা খুব সহজ। এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো প্রশ্নটি মাথায় আসার সাথে সাথেই প্রথমে যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো কোর্স আয়ত্ত করা।কেননা এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স এর মধ্যে মার্কেটিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থাৎ বিগিনার থেকে এক্সপার্ট লেভেল পর্যন্ত আলোচনা করা হয়।

তাই এফিলেট মার্কেটিং এর জন্য কোর্সের গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশে বিভিন্ন আইটি সেক্টর আছে যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে Creative IT, Ghori Learning ও BeSkilled. এই আইটি সেক্টর গুলো থেকে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স করে মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন।

শেষ কথাঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

উল্লেখিত বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করে সময় এবং ধৈর্যশীল ভাবে কাজ করলে একজন ভালো এফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। এই আর্টিকেলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই কোন কিছু বুঝতে না পারলে আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কেননা আর্টিকেলের উল্লেখিত বিষয় ভালোভাবে আয়ত্ত করলে আপনি ঘরে বসে থেকে লক্ষাদিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনি আপনার বন্ধু এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

আর্টিকেল সম্পর্কিত যেকোন প্রশ্ন এবং মতামত থাকলে তা কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাদেরকে জানান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url