মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া - মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
প্রিয় পাঠক, আপনি কি মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে অনলাইনে তথ্য সংগ্রহ
করার চেষ্টা করছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেল পড়ে আপনি এই
বিষয়ে সম্পূর্ণরূপে জানতে পারবেন। এছাড়াও, মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম এবং
যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ঢাকা মেট্রোরেল, যা বাংলাদেশের একটি স্বপ্ন ছিল, এখন বাস্তবায়িত হয়েছে। ২০২২
সালের ডিসেম্বরে, বাংলাদেশ আধুনিক বৈদ্যুতিক পরিবহনের জগতে প্রবেশ করেছে। আজকে
আমাদের আর্টিকেলে এই মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া এবং মেট্রোরেলের টিকিট কাটার
নিয়ম সহ সকল তথ্য জানতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া - মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
ভুমিকা
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় একটি প্রস্তাবিত মেট্রো রেল প্রকল্প উন্নতির উদ্দেশ্যে
প্রস্তাবিত হয়েছে। এই প্রকল্পের লক্ষ্য হল শহরের যানজট কমাতে এবং নিরাপদ এবং
কার্যকরী পরিবহনের মাধ্যমে যাত্রীদের যানজট দূর করা। ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনসাধারণের চলাচলের জন্য নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্বোধন
করে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছেন।
আরো পড়ুনঃ
পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
এখনো প্রকল্পের কিছু কাজ বাকি রয়েছে । মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া এবং
মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম সহ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি অবশ্যই
মনোযোগ দিয়ে পড়বেন ।
মেট্রোরেল প্রকল্প সম্পর্কে সংক্ষেপে
MRT লাইন-৬ একটি বিস্তৃত ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ লাইন, যা উত্তরা থেকে কমলাপুর
পর্যন্ত পরিচালিত হয় । এই লাইনটি ঢাকার পশ্চিমে তুরাগ নদীর পাশে চলে, এবং
সেইসাথে বুড়িগঙ্গা নদীর পথ অনুসরণ করে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়।
এই লাইনটি একটি স্ট্যান্ডার্ড গেজ ট্র্যাকের উপর নির্মিত হয়েছে, এবং পল্লবী এবং
মিরপুরের মতো ব্যস্ত এলাকা অতিক্রম করতে ১৭ টি এলিভেটেড স্টেশনের কাছে যায়।
উত্তর থেকে দক্ষিণ ঢাকা ভ্রমণের সময় প্রায় ৩৮ মিনিট । নিচে মেট্রোরেল প্রকল্প
সম্পর্কে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো।
- প্রকল্প আরম্ভঃ ২০১৭
- সর্বাধিক গতিঃ ১০০ কিমি/ঘন্টা
- দীর্ঘতাঃ উত্তরা থেকে কমলাপুর প্রায় ২২ কিমি
- ভাড়াঃ ন্যূনতম ২০ টাকা এবং উচ্চতম ১০০ টাকা
- সাহায্যকারী সংস্থাঃ জাইকা - জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি
- প্রকল্প খরচঃ ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা
- স্টেশনের সংখ্যাঃ ১৭ টি
- যাত্রী পরিবহন ক্ষমতাঃ ঘন্টায় ৬০ হাজার এবং প্রতিদিন ৫ লক্ষ
- শীতাতপ নিয়ন্ত্রনঃ প্রতিটি কোচ এসি।
- সাপ্তাহিক বন্ধঃ শুক্রবার
- অর্থায়নঃ বাংলাদেশ সরকার ২৫% ও জাইকা ৭৫%।
মেট্রোরেল উদ্বোধন সম্পর্কে সংক্ষেপে
মেট্রোরেল এমআরটি-৬ প্রকল্পের উদ্বোধন সম্পর্কে সংক্ষেপে জানা যাচ্ছে যে,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ জুন ২০১৬ সালে এমআরটি-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজের
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পের অনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সাথে সাথে শুরু হয়
ঢাকা মেট্রোর নির্মাণকাজ।
পরবর্তীতে, ২ আগস্ট ২০১৭ সালে এমআরটি-৬ এর স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণের আনুষ্ঠানিক
সূচনা ঘটে। এবং ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে অংশটির প্রথম পর্যায়ের দিয়াবাড়ি থেকে
আগারগাঁও অংশের উদ্বোধন সার্বিকভাবে হয়। এই উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছিল
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে। প্রথম চালু হওয়া এই প্রকল্পে প্রথম নারী
চালক হিসেবে মরিয়ম আফিজা কাজ করেন।
আরো পড়ুনঃ ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী
এটি বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল যা ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ খোলা হয়। এমআরটি-৬ এর
দ্বিতীয় পর্বের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণ
সার্বিকভাবে ৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে
আগারগাঁও-মতিঝিল অংশে যাত্রী পরিবহন চলমান রয়েছে এবং ২০২৫ সাল নাগাদ কমলাপুর
পর্যন্ত চালু হতে পারে।
ঢাকা মেট্রো রেল স্টেশন সমূহ
মেট্রোরেল যাতায়াতকে সহজ করার লক্ষ্যে উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মোট ১৭ টি
স্টেশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই স্টেশনগুলোর যেসব অবস্থান রয়েছে তা থেকে সহজেই
যাত্রা করা যায়। বর্তমানে উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত চলাচল করছে । কমলাপুর
স্টেশনের কাজ চলছে, এটি ২০২৫ সালে চালু হতে পারে। ঢাকা মেট্রো রেল স্টেশন সমূহ
নিচে উল্লেখ করা হলো।
- উত্তরা উত্তর
- উত্তরা সেন্টার
- উত্তরা দক্ষিণ
- পল্লবী
- মিরপুর-১১
- মিরপুর-১০
- কাজীপাড়া
- শেওড়াপাড়া
- আগারগাঁও
- বিজয় সরণি
- ফার্মগেট
- কারওয়ান বাজার
- শাহবাগ
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ সচিবালয়
- মতিঝিল
- কমলাপুর
এই স্টেশনগুলির মাধ্যমে ঢাকার মেট্রো রেল পরিষেবা প্রদান করা হচ্ছে । সাথে
কমলাপুর স্টেশনের কাজ অবশ্যই তত্ত্বাবধানে চলছে, যা আশা করা হচ্ছে শীঘ্রই চালু
হবে।
ঢাকা মেট্রোরেলের সময়সূচি
মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী, বাংলাদেশে বিভিন্ন বিষয়ে নতুন তথ্যের জন্য আগ্রহ
দেখা যাচ্ছে। এই মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মেট্রো রেলের সময়সূচী। আমরা
আপনাদের সহায়তার জন্য মেট্রো রেলের সময়সূচী সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি। ঢাকা
মেট্রো সার্ভিসের সম্পূর্ণ সময়সূচি নিচে সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হলো।
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার
- সকাল ০৭ঃ১০ মিনিট থেকে সকাল ১১ঃ০০ মিনিট (পিক আওয়ার) - প্রতি ১০ মিনিটে
- সকাল ১১ঃ০১ মিনিট থেকে বিকাল ০৪ঃ০০ মিনিট (অফ পিক) - প্রতি ১২ মিনিটে
- ০৪ঃ০১ মিনিট থেকে রাত ০৮ঃ৪০ মিনিট (পিক আওয়ার) - প্রতি ১০ মিনিটে
শনিবার
- সকাল ০৭ঃ১০ মিনিট থেকে সকাল ১১ঃ০০ মিনিট (অফ পিক) - প্রতি ১২ মিনিটে
- সকাল ১১ঃ০১ মিনিট থেকে রাত ০৮ঃ৪০ মিনিট (পিক আওয়ার) - প্রতি ১০ মিনিটে
নোট
- উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন থেকে সকাল ০৭ঃ১০ মিনিটে এবং ০৭ঃ২০ মিনিটে দুটি মেট্রো ট্রেন মতিঝিলের দিকে ছেড়ে যাবে। এই মেট্রো ট্রেন দুটি মেট্রোরেল স্টেশনে সকল স্টপে থামবে। প্রতিটি মেট্রোরেল স্টেশনে এই ট্রেনে যাওয়ার জন্য আপনাকে মেট্রো ট্রেনের MRT/Rapid Pass ব্যবহার করতে হবে।
- মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন থেকে সকাল ০৭ঃ৩০ মিনিটে মেট্রো ট্রেন চলাচল শুরু হবে এবং রাত ০৮ঃ০০ ঘটিকা পর্যন্ত নির্ধারিত ফ্রিকোয়েন্সি (Headway) মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।
- রাত ০৮ঃ১০ মিনিট, ০৮ঃ২০ মিনিট, ০৮ঃ৩০ মিনিট এবং ০৮ঃ৪০ মিনিটে ০৪টি মেট্রো ট্রেন মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিটি মেট্রোরেল স্টেশনে থামে উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন পর্যন্ত চলবে।
ঢাকা মেট্রো রেলের ভাড়া
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত করেছে, মেট্রোরেলের ন্যূনতম ভাড়া ২০ টাকা ।
পরবর্তী স্টেশনে প্রতি ২ স্টেশনের জন্য ১০ টাকা যোগ হবে। উত্তরা স্টেশন থেকে
মতিঝিল পর্যন্ত ভাড়া ১০০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে সকল স্টেশনের ভাড়া নিচে দেওয়া
হলো।
- উত্তরা সেন্টার – ২০ টাকা
- উত্তরা সাউথ – ২০ টাকা
- পল্লবী – ৩০ টাকা
- মিরপুর-১১ নম্বর – ৩০ টাকা
- মিরপুর-১০ নম্বর – ৪০ টাকা
- কাজীপাড়া – ৪০ টাকা
- শেওড়াপাড়া – ৫০ টাকা
- আগারগাঁও – ৬০ টাকা
- বিজয়সরনী – ৬০ টাকা
- ফার্মগেট – ৭০ টাকা
- কারওয়ানবাজার – ৮০ টাকা
- শাহবাগ – ৮০ টাকা
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় – ৯০ টাকা
- সচিবালয় – ৯০ টাকা
- মতিঝিল – ১০০ টাকা
- কমলাপুর – ১০০ টাকা
যাত্রীরা একটি কার্ড কিনতে পারবেন যা দিয়ে মেট্রোরেলে চলাচল করতে পারবেন।
দীর্ঘমেয়াদী কার্ডে টাকা লোড করে রাখতে পারবেন।
ঢাকা মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম
একক জার্নি টিকিট, এমআরটি পাস বা র্যাপিড পাস এমআরটি লাইন-6 এ ভ্রমণের জন্য
ব্যবহার করা যেতে পারে। এমআরটি পাস হল এক ধরনের ম্যাগনেটিক কন্টাক্টলেস
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট টিকেট যা সাধারণত স্মার্ট কার্ড নামে পরিচিত।
একক ভ্রমণ টিকিটের তুলনায় MRT বা দ্রুত পাস ব্যবহার করার জন্য ৩০% ছাড় রয়েছে।
মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম এবং টিকিট এবং পাসের ধরন নিচে দেওয়া হলো।
টিকিট এবং পাসের ধরন
- একক জার্নি টিকিটঃ এই টিকিট একটি যাত্রা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এমআরটি পাস বা র্যাপিড পাসঃ এটি এক ধরনের ম্যাগনেটিক কন্টাক্টলেস ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট টিকেট, সাধারণত স্মার্ট কার্ড নামে পরিচিত।
টিকিট কিভাবে কিনতে হয়
- ম্যানুয়ালি কাউন্টারঃ যাত্রীরা স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতে পারবেন।
- সেলফ সার্ভিস মেশিনঃ সেলফ সার্ভিস টিকিট ভেন্ডিং মেশিন (টিভিএম) থেকে টিকিট কিনতে পারবেন।
আপনি যেভাবে সুবিধাজনক মনে করেন সেভাবেই ঢাকা মেট্রো রেলের টিকিট কাটাতে পারবেন।
নিজের সময় এবং যাত্রার ধরন অনুযায়ী সম্পূর্ণ জানার জন্য মেট্রো রেলের সংস্থার
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সম্পর্কিত তথ্য পেতে পারেন।
এমআরটি (MRT) পাস কিনার নিয়ম
ঢাকা মেট্রোর পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য পরিবহন ব্যবস্থায় ভ্রমণের জন্য RAPID
পাস ব্যবহার করা যেতে পারে। MRT পাস কিনার নিয়ম সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলো।
আবেদন ফর্ম পূরণঃ প্রথমে মেট্রো রেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে এমআরটি
পাসের জন্য রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ডাউনলোড করে নিতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে সম্পূর্ণ
তথ্য প্রদান করতে হবে।
পাসের মূল্য পরিশোধঃ MRT পাসের মূল্য হল ৳500 (যা পাসের জন্য ৳200
ফেরতযোগ্য আমানত সহ)। পাসের মূল্য পরিশোধ করতে হবে অফিসিয়াল টিকিট কাউন্টারে।
ফর্ম জমা দানঃ পাসের আবেদন ফর্ম পূরণ ও স্বাক্ষর করে অফিসিয়াল টিকিট
কাউন্টারে জমা দিতে হবে।
পাস প্রাপ্তিঃ সম্পূর্ণ অনুমোদিত ও পরিশোধিত অবস্থায় পাস প্রাপ্তির জন্য
অফিসিয়াল অফিসে আবেদন জমা দিতে হবে।
অতিরিক্ত সুবিধাঃ পাসের মাধ্যমে অনলাইন বা মোবাইলে টপআপ করা যেতে পারে।
সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ রিচার্জঃ একজন ব্যবহারকারী প্রতি বার্ষিক রিচার্জের
সর্বনিম্ন পরিমাণ ৳১০০ এবং সর্বোচ্চ পরিমাণ ৳১,০০০ রাখতে পারবেন। কিন্তু কার্ডের
ব্যালেন্স ৳১০,০০০ এর বেশি রাখতে পারবেন না।
এই নির্দেশিকার অনুসারে আপনি MRT পাস কিনতে পারবেন। সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্বলিত
বিস্তারিত তথ্যের জন্য মেট্রো রেলের সেবা প্রদানকারী সংস্থা থেকে তথ্য নিতে
পারেন।
শেষ কথাঃ মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া - মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
পরিশেষে বলতে চাই, ঢাকা মেট্রোরেলের সময়সূচি এবং ভাড়ার তালিকা একটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই তথ্য মানুষের জীবনে অনেক সহজ করে তুলে ধরে এবং পরিবহনের
পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে। আজকের আর্টিকেলে মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া এবং
মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
আরো পড়ুনঃ ঢাকা থেকে পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী
আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের মেট্রো রেলের টিকিট কাটতে এবং ভ্রমণে সহায়তা
করবে। আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টের
মাধ্যমে জানাবেন। ধন্যবাদ।
চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url