কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয় জেনে নিন বিস্তারিত
কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয় নিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু আপনি ফর্সা
হওয়ার জন্য ফলটি নাম পাননি। আপনি বিভিন্ন ধরনের ফলের নাম জানেন কিন্তু জানেন না
কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন কোন ফল খেলে
ত্বক ফর্সা হয়।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে এবং অসুস্থতার সময় আমরা বিভিন্ন ধরনের ফল খেয়ে
থাকি। ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠলে আপনার চেহারায় উজ্জ্বলতা এবং ত্বক ফর্সা হয়
, তাই কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয় আপনার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পেজ সূচিপত্রঃ কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
ভূমিকা
প্রতিনিয়ত ফল খাওয়ার অভ্যাস করলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায় এ কথাটি আমরা
অনেক মানুষের মুখেই শুনে থাকি। ত্বক ফর্সা করতে কে না চায় তাই আজকে আমাদের
প্রধান আলোচ্য বিষয় কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়। এছাড়াও এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা
করা হয়েছে কোন খাবার গুলো বেশি খেলে তা ফর্সা হয়।
অনেক ভিটামিন রয়েছে যা খেলে চেহারা উজ্জ্বল হয় সেই ভিটামিন গুলো এই আর্টিকেলের
মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। আরো আলোচনা করা হয়েছে গায়ের রং ফর্সা করার উপায়,
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় এবং ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম কিভাবে করবেন সে সকল
বিষয়।
কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
সারা বছর জুড়ে আমাদের দেশে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের ফল পাওয়া যায়। সে সকল
ফলগুলো আপনার খাবার মেনুতে এড করলে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে। এর মধ্যে বিশেষ কিছু
ফল রয়েছে যেগুলো নিয়মিত খেলে আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।
এই পর্বটিতে জেনে নিন কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়। কমলালেবু খেলে ত্বক ফর্সা
হয়।এছাড়াও যে সকল ফলগুলোতে তৎ ফর্সা হয় সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কী জেনে নিন
কমলালেবুঃ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট। ভিটামিন সি
আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং ত্বককে বয়সের ছাপ থেকে
রক্ষা করে মুখের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়, এতে ত্বক ফর্সা হয়।
স্ট্রবেরিঃ কালো দাগ এবং সব দূর করতে ইষ্টভরির ভূমিকা অপরিসীম কেননা এতে
রয়েছে অধিক পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই ত্বকের কালো দাগ দূর করে ত্বককে
ফর্সা করতে স্ট্রবেরি ফল খান।
আপেলঃ কমলালেবুর মতো আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আপেলে আরো
রয়েছে ম্যালিক এসিড যা ত্বকের যেকোনো ধরনের দাগ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
করে। এছাড়াও ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে আপেল।
তবে দ্রুত ওজন কমাতে ওটস বা মুজলির একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। হার্ট এবং
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য আপেল খুবই উপকারী।
চেরিঃ আমরা ত্বকের যত্ন নিতে চেরি দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের ক্রিম এবং
শাওয়ার ব্যবহার করে থাকি। চেরির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বকে
প্রচুর পরিমান পুষ্টি যোগাই এবং এজিং থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে।
কলাঃ বিভিন্ন ভারী কাজ করার পর আমাদের ত্বকে একটি ক্লান্তির ছাপ দেখা দেয়
যা দূর করতে পারে কলা। কেননা কলাতে রয়েছে এ, বি এবং ই যা ত্বকের ক্লান্তির ছাপ
দূর করে। তাই ভারী কাজ শেষ করে কলা খান।
আমঃ আম ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কেননা আমি রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি।
ত্বকে কোমল এবং ত্বকের গ্লো বাড়াতে আমের কোন বিকল্প নেই।
বেদানাঃ ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপকারী ফল হচ্ছে বেদানা কেননা এটি ত্বকের
আর্দ্রতা ভাব ধরে রাখে এবং এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়।
পাকা পেঁপেঃ যেকোনো ধরনের সমস্যা, পেট পরিষ্কার ও ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে
পাকা পেঁপে খান।
তরমুজঃ তরমুজ এমন একটি ফল যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং এই
পানির পরিমাণ ৯২%। তরমুজের হয়েছে ভিটামিন এ সিবি অন যা ত্বকের আর্দ্রতা ভাব ধরে
রাখে এবং ত্বকের গভীর থেকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
কোন খাবার খেলে ত্বক ফর্সা হয়
সুন্দর ত্বক পেতে আমরা বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকি যেমনটি আপনি উপরের
পর্ব টিতে জানতে পারলেন বিভিন্ন ধরনের ফল সম্পর্কে যা খেলে আপনার ত্বক ফর্সা হবে
সে সাথে আপনাকে খাবারও পরিবর্তন আনতে হবে কোন খাবার খেলে তার ফর্সা হয় সে সকল
খাবারগুলো এখন নিচে আলোচনা করা হলো।
টমেটোঃ নিয়মিত টমেটো খাওয়ার মাধ্যমে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং
বয়সের ছাপ কমায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজন ভিটামিন ই, সি, ও বিটা
ক্যারোটিন। এ উপাদান গুলোর ফলে আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়
এবং ত্বককে করে তোলে আকর্ষণীয় সুন্দর।
এবং বয়সে ছাপ কমানোর জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা টমেটো বিদ্যমান।
যার ফলে নিয়মিত টমেটো খেলে বয়সে যে কোন ধরনের ছাপ দূর হয়ে যায়।
পানিঃ পানি আমাদের শুধু শরীর ভালো রাখে না এটি আমাদের ত্বক কেউ ভালো রাখতে
সাহায্য করে। আমাদের নিয়ম করে প্রতিদিন অন্তত ৯ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা
উচিত। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ভাজ দূর হয়ে
যায়।
আরো পড়ুনঃ কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা
এবং আমাদের শরীরে কোন ধরনের সুগার জমা থাকে না। যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করলে
শরীরের বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদানগুলো বের হয়ে আসে। এছাড়া যাদের ব্রনের সমস্যা
রয়েছে তারা প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে এ সমস্যা থেকে চিরতরে
মুক্তি পাবে।
লেবু জাতীয় ফলঃ আমাদের ত্বক কে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল বা ব্রাইট করতে
প্রয়োজন ভিটামিন সি এবং বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ত্বকে মেলানিন এর পরিমাণ
বেশি থাকলে ত্বক কালো দেখায়। তাই এই মেলানির পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য প্রয়োজন
লেবু জাতীয় ফল। লেবু জাতীয় ফলের মধ্যে যেগুলো ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধিতে বিশেষ
কার্যকর সেগুলো হল মালটা, কমলা, জাম্বুরা ,লেবু ও আঙ্গুর।
শশাঃ শশাতে পাওয়া যায় ভিটামিন সি, কে এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর মত
উপাদান। এই উপাদান গুলো আমাদের ত্বককে গ্লোয়িং এবং হেলদি করতে সাহায্য করে।
আমাদের ত্বককে হাইড্রেট রাখতে প্রয়োজন এই উপাদানগুলো। এছাড়াও এই উপাদান গুলো
বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত শশা খেলে ত্বক ভালো থাকে।
মাছঃ মাছে পাওয়া যায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। আর এই উপাদানটি আমাদের
ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এছাড়াও বয়সে ছাপ দূর করতে
সাহায্য করে। তাই ত্বক ভালো রাখতে খাবার তালিকায় মাছ রাখতে পারেন।
দারুচিনিঃ দারচিনিতে পাওয়া যায় অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এ
উপদানটি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন করে।এবং ব্রণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাই ত্বকের
ব্রণ রোধ করতে দারচিনি খেতে পারেন।
জিরাঃ শরীরে জমে থাকে অনেক ময়লা এবং দূষিত উপাদান। এই উপাদান গুলো দূর
করতে সাহায্য করে জিরা। এছাড়া ত্বকে অনেক ময়লা জমে থাকলে ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়।
তাই ময়লা দূর করতে সপ্তাহে একদিন জিরা পানি খেতে পারেন।
গ্রিন টিঃ গ্রিন টিতে পাওয়া যায় প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ
উপাদানটি স্কিনকে ফ্রি রেডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদের ত্বকে অনেক
ধরনের ডাক স্পট পরে এ ডাক স্পট কমাতেও সাহায্য করে গ্রিন টি। আমাদের ত্বকে ব্রাইট
করতে গ্রীন টি অনেক কার্যকরী একটি উপাদান। তাই প্রতিদিন এক থেকে দুইবার গ্রিন টি
খেতে পারেন।
গাজরঃ বিটা ক্যারোটিন নামক একটি উপাদান রয়েছে গাজরে। এছাড়াও গাজরের
পাওয়া যায় ভিটামিন এ। যার ফলে নিয়মিত গাজর খেলে এটি আমাদের ত্বককে হেলদি রাখে
এবং ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে।
পালং শাকঃ যেকোনো ধরনের শাক সবজি ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এর মধ্যে
সবচেয়ে কার্যকারী হল পালং শাক। পালং শাকে পাওয়া যায় ভিটামিন কে, এ এবং ই। এ
উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের হেলদি করতে সাহায্য করে এবং ত্বকে ব্রাইটেনিং নিয়ে
আসে। এছাড়াও পালং শাক বয়সে ছাপ দূর করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও নিম্নে খাবার গুলো ত্বক সুন্দর একটা সাহায্য করে। খাবারগুলো হল
- ডার্ক চকলেট
- বাদাম
- দুধ
- অ্যাভোকাডো
- ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ মাছ
- ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার
গায়ের রং ফর্সা হওয়ার উপায়
গায়ের রং ফর্সা হওয়ার উপায় নিয়ে অনেকেই অনেক সচেতন। যার কারনে তারা বাজার
থেকেও বিভিন্ন ধরনের রং ফর্সাকারী ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। তবে এ ধরনের ক্রিম
গুলো রং ফর্সা করে ঠিকই কিন্তু সেগুলো দীর্ঘস্থায়ী না। তাই অনেকেই ঘরোয়া উপায়
এর মাধ্যমে রং ফর্সা করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাই। আমাদের গায়ের রং ফর্সা
হওয়ার ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
দুধঃ দুধ ফর্সা করার জন্য খুব উপকারী। দুধে পাওয়া যায় প্রাকৃতিক উপাদান।
যার ফলে এটি ত্বককে আদ্র এবং মসৃণ করে। এছাড়াও দুধ ব্যবহারে ত্বক অতি দ্রুত
ফর্সা হয়ে ওঠে। তাই ত্বক ফর্সা করতে আপনি প্রতিদিন দুধ ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যবহারবিধিঃ দুধের সর এবং এক চা চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে নিন। এবার এই
মিশ্রণটি পুরো মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এ প্যাকটি মুখে আধা ঘন্টা রাখুন। এরপর
যখন এটি শুকিয়ে যাবে এবং টানটান ভাব নিয়ে আসবে ত্বকের উপরে তখন এটি উঠিয়ে নিন।
হলুদঃ হলুদে পাওয়া যায় অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
উপাদান। হলুদের এই উপাদান গুলো ত্বকের যেকোনো ধরনের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।
যার ফলে ত্বক হয়ে ওঠে ফর্সা। এছাড়াও হলুদ আমাদের বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য
করে। এটি মুখে ব্যবহারের পাশাপাশি আপনি প্রতিদিন এক থেকে দুইবার খালি পেটে কাঁচা
হলুদ পানি অথবা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
ব্যবহারবিধিঃ কাঁচা হলুদ গুঁড়ো করে এক চা চামচ কাঁচা হলুদের সাথে এক থেকে
দেড় চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এ উপাদান দুটি ভালোভাবে মিশিয়ে পুরো মুখে
লাগিয়ে নিন। যদি আপনার মুখে কোন স্থানে অনেক বেশি কালচে ভাব থাকে তাহলে সেই
স্থানে একটু বেশি লাগান। এরপর এই মিশ্রণটি ২০ থেকে ৩০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন।
এরপর শুধু এটি পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। সাত দিনের মধ্যে দুই দিন ব্যবহার করতে
পারেন এ প্যাকটি।
টক দইঃ আমাদের ত্বকে লোমের মধ্যে অনেক ধরনের ময়লা জমে থাকে। এ ধরনের
ময়লা দূর করতে সাহায্য করে টক দই। তাই নিয়মিত ত্বকে টক দই ব্যবহার করলে ত্বক
ভিতর থেকে ফর্সা হতে সাহায্য করে।
ব্যবহারবিধিঃ দেড় থেকে দুই চামচ টক দই এর সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিন।
এবার এই উপাদানটি ভালো ভাবে পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ থেকে ৩০ মিনিট পরে এটি
উঠিয়ে ফেলুন।
লেবুঃ লেবুতে পাওয়া যায় ভিটামিন সি। আর ভিটামিন সি আমাদের ত্বকের সব
ধরনের ময়লা দূর করতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বক থাকে স্বচ্ছ এবং সুন্দর। যারা
দীর্ঘ সময় রোদে থাকেন তাদের সূর্যের আলোতে ত্বক পড়ে যায়। এ পোড়া ভাব দূর করতে
সাহায্য করে লেবু।
ব্যবহারবিধিঃ দুই চা চামচ লেবুর রস এর সাথে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন।
এরপরে মিশ্রণটি পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন এবং ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলবেন।
সতর্কতাঃ উপরের ফেসপ্যাক ব্যবহার করার পূর্বে পুরো মুখটি ফেসওয়াস দিয়ে
ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন। পরিষ্কার মুখে ওপরের ফেসপ্যাক গুলো ব্যবহার করবেন।
শেষকথাঃ কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
ফর্সা হওয়া আমাদের সকালের একটি স্বপ্ন। কিন্তু আমাদের ত্বক পড়ে কি কারণে সেটি
আপনাদের জানা উচিত। বিভিন্ন ধরনের খাবার যেমন বর্তমান সময়ে অনেক ফাস্টফুড এবং
ভাজাপোড়া এ খাবারগুলো নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে ত্বক দ্রুত নষ্ট হয়ে
যায়। তাই এ ধরনের খাবারগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো। আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে কোন ফল
খেলে ত্বক ফর্সা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত। আশা করি আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক
উপকারে আসবে।
চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url