প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক, আপনি কি প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে খুঁজাখুঁজি করছেন বা জানতে চাইছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় এবং ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নিই প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
স্বাস্থ্যকর শরীর এবং রোগহীন জীবন সুস্থতার অন্যতম শর্ত। মেদবহুল এবং অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত শরীর কখনো কারো কাম্য নয়। কিন্তু আমাদের সমাজে অনেকেই আছে অতিরিক্ত ভোজন প্রিয়। তারা খাবারের কাছে বশ্যতা স্বীকার করে নেয়। তবে সুস্থ থাকতে হলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পেজ সূচিপত্রঃ প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

  • ভূমিকা
  • প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
  • ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়
  • ওজন কমানোর খাবার তালিকা
  • লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়
  • ওজন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট
  • শেষ কথা

ভূমিকা

প্রিয়া পাঠক, আপনি যদি আপনার ওজন নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। কারণ আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করছি প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় এবং ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।

আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে জানতে পারবেন প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় সহ কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় সে সম্পর্কে কার্যকরী টিপস গুলো। আপনি যদি এই কার্যকরী টিপস গুলো সঠিকভাবে মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই আপনার ওজন দ্রুত কমে যাবে। তাই আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

আমাদের সমাজে অনেকেই রয়েছেন যারা শরীরের অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন। এবং খুব দ্রুত ওজন কমাতে চাইছেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায়। আপনি চাইলে কিছু নির্দিষ্ট রুটিন মেনে অতিরিক্ত ওজনকে দূরে সরাতে পারেন। মানুষের এ সমস্যা দূর করার জন্য পুষ্টিবিদরা কিছু কাজের তালিকা দিয়েছেন।
যদি প্রতিদিন এই কাজগুলো রুটিন মেনে করতে পারেন তাহলে প্রতিদিন ১ কেজি করে ওজন কমানো সম্ভব। কি অবাক হচ্ছেন?
এটা স্বাভাবিক কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। আপনি যখন থেকে ওজন কমাতে চান, সেদিন সকালে আপনার ওজনটি মেপে নিন। তারপর শুরু করুন আপনার ওয়েট লস জার্নি। ২৪ ঘন্টা পরে দেখবেন আপনার ওজন ১ কেজি কমে গেছে। চলুন তাহলে জেনে নেই প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় গুলো কি।

পর্যাপ্ত পানি পানঃ আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান, মেদ কমাতে চান এবং শরীরের টক্সিন ও শর্করাকে বের করতে চান তাহলে পর্যাপ্ত পানি পান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পানি শরীরে থাকা ক্ষতিকর পদার্থ টক্সিন এবং শর্করাকে বের করে দিতে সহায়তা করে। এটি প্রসবের মাধ্যমে শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ গুলি বের করে দেয় এবং সুস্থ জীবনে সাহায্য করে। এটি শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

গ্রিন টিঃ লাল চা বা দুধ চা ছাড়া শুধুমাত্র গ্রিন টি পান করুন। এটি পরিপাকতন্ত্রে জমে থাকা ক্ষতিকর খাদ্যগুলি শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। এটি শরীরের ওজন কমাতে প্রথম ধাপ। তবে মনে রাখবেন কফি খাওয়া কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা জানি কফিতে ক্যাফিন থাকে। ক্যাফিন শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

শসা খাওয়াঃ শসা হলো একটি সবজি যা শরীরকে অ্যালকালাইন মুক্ত করতে সাহায্য করে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং এটি পারিপার্শ্বিকভাবে ক্ষুধা নিবারণ করে এবং খাদ্যের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

শাকসবজি ও ফলঃ সাধারণত শাক সবজি ও ফলে প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকে। প্রোটিন শরীরে মেদ কমাতে সাহায্য করে। তাই যে সব শাকসবজি এবং ফলে অল্প পরিমাণে প্রোটিন থাকে সেসব সবজি বেশি বেশি করে খেতে হবে। বিনস জাতীয় সবজিতে প্রোটিনের মাত্রা বেশি। তাই এটি পরিহার করুন।

ঘাম ঝরানঃ বিনা পরিশ্রমে দ্রুত মেদ কমানো অসম্ভব। তাই শারীরিক পরিশ্রম করা অত্যন্ত জরুরী। দৌড়ানো, সাইকেল চালানো বা সাঁতার কাটার মত কার্ডিওভাস্কুলার এক্সেসাইজ গুলো হতে পারে। এমন কার্যক্রমে অংশ নিতে হবে যাতে শরীর থেকে প্রচুর ঘাম নির্গত হয়। এটি শরীরের জমে থাকা মেদ কমাতে সাহায্য করে।

খাবার নিয়ন্ত্রণঃ শরীরের ওজন কমাতে অবশ্যই আপনাকে খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কি কি খাবেন সে বিষয়ের সাথে সাথে কি কি খাবেন না সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। দুগ্ধ জাতীয় জিনিস, মিষ্টি এবং অ্যালকোহল একেবারে পরিহার করতে হবে।

এছাড়া আপনাকে পর্যাপ্ত ঘুমের দিকে নজর রাখতে হবে । প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। ২৪ ঘন্টা পরে আবার আপনার ওজন মেপে দেখুন। ফলাফল নিজ চোখে দেখে নিন।

ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

দীর্ঘক্ষণ বিভিন্ন কাজ করার পর শরীরের জমে থাকার চর্বি ঝরানোর সময় পাচ্ছেন না। ধীরে ধীরে শরীর ভারী হয়ে যাচ্ছে। শরীরের ওজন কমাতে চান। কিন্তু কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না। চিন্তিত হবেন না আমরা আছি। আমরা উপরে আলোচনা করেছি প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়। এখন আলোচনা করব ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় নিয়ে। চলুন তাহলে জেনে আসি ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে।

শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষজ্ঞরা ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন। ব্যায়াম করলে শরীর থেকে ক্যালরি ঝরে পড়ে। যা শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে। সময়ের অভাবে ব্যায়াম করতে পারছেন না কিন্তু ওজন কমানোর তীব্র ইচ্ছা আছে। যদি এরকম ইচ্ছা থাকে তাহলে জিমে না গিয়ে ওজন কমানো সম্ভব।
ওজন কমানোর জন্য সারাদিন প্রচুর পানি পান করা। এটা হল ওজন কমানোর একটা আদর্শ পদ্ধতি।ওজন কমানোর কথা ভাবলে অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পানি পান করতে হবে। পানিতে কোন ক্যালরি থাকে না, তাই পানি পান করলে ক্ষুধা লাগে না। পানি পান করার মাধ্যমে অতিরিক্ত খাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। আপনি চাইলে গরম পানীয় পান করতে পারেন। গরম পানি শরীরের জন্য দারুন উপকারী। গরম পানি পেটে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি নয় বরং পেটের বিভিন্ন সমস্যা ও পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়াও আপনি খাবার খাওয়ার পরিমান কমিয়ে ওজন কমাতে পারেন। রোজা পালন একটি উত্তম উদাহরণ। রোজা না করেও আপনি নিয়মিত রুটিন করে নিতে পারেন। ৮ ঘন্টায় একবার খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। যদি বিষয়টা কঠিন হয় তবে কিছুটা কম করতে পারেন। দিনের মধ্যে যদি বিষয়টা কঠিন মনে হয় তবে রাতের দিকে এইপদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় গুলোর মধ্যে চিনি না খাওয়া হচ্ছে একটি কার্যকরী উপায়। এটি শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। চিনির মধ্যে কোন পুষ্টিগুণ নেই। চিনে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় যার ফলে স্থূলতা ও কোলেস্টেরলের মত মারাত্মক রোগের উৎপত্তি হয়। চিনির পরিবর্তে আপনি মধু বা গুড় খেতে পারেন।

ওজন কমানোর খাবার তালিকা

অতিরিক্ত খাবার যেমন আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। তেমনি খাবার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে পারি। আপনারা হয়তো জানেন না খাবার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ৭০ ভাগ ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ওজন কমানোর জন্য খাবার তালিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

আমাদের দেশের খাবার পদ্ধতি অনুসারে একটি সঠিক ও কার্যকরী ওজন কমানোর খাবার তালিকা তৈরি করা একটি কঠিন কাজ। তারপরেও আপনাদের একটি খাদ্য তালিকা দিচ্ছি যেটা ১০০% কার্যকরী। নিচে ওজন কমানোর খাবার তালিকা দেয়া হলো।
সকালঃ সকালবেলায় পেট একদম খালি থাকে, এ সময় নরম খাবার দিয়ে শুরু করা ভালো হবে। ৮ টা থেকে ৯ টার মধ্যে সকালের খাবার গ্রহণ করা উচিত। সকালে আপনি যেসব খাবার খেতে পারেন- লেবু পানি, সবুজ আপেল, ছোলা , ওটমিল, মধু, কিসমিস, খেজুর, দুধ , ডিম ইত্যাদি। এছাড়া আপনি সকালে একটি পাতলা রুটি খেতে পারেন।

দুপুরঃ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অনেকটা সময় থাকে। তাই আপনি চাইলে ১১টার দিকে একবার খাবার গ্রহণ করতে পারেন। দুপুরের খাবারটা আপনি ১ টা থেকে ২ টার মধ্যে গ্রহণ করতে পারেন। দুপুরে খাবারের মধ্যে অল্প পরিমাণে ভাত খেতে পারেন। সাথে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে পারেন। এছাড়া আপনি দুপুরের মাছ ,মাংস , ডাল খেতে পারেন।

বিকেলঃ বিকেলে আপনি কিছু হালকা খাবার খেতে পারেন। যেমন- কলা, লেবু পানি ,ছোলা , খেজুর, কিসমিস ও বিভিন্ন ধরনের ফলমূল। এছাড়া আপনি ফলের রস বা জুস এবং বাদাম জাতীয় খাবার খেতে পারেন।

রাতঃ রাতে ভারী খাবার থেকে আপনি দূরে থাকতে পারেন। রাতের খাবারের মধ্যে- মুড়ি, সবজি, সালাদ , ডাল খেতে পারেন। রাতে আপনি একটা পাতলা রুটিও খেতে পারবেন। সঠিক সময়ে খাবার খাওয়ার ওপর আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে খাবার গ্রহণ করা উচিত।

লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

আমরা অনেকেই ঘুম থেকে উঠে এক কাপ কফি বা চা পান করি। কফি বা চা আমাদের শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি করে। তাই পানি শূন্যতা এড়াতে সকালে এক গ্লাস লেবু পানি পান করতে পারেন। আপনি চাইলে পানির সাথে একটু মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। খালি পেটে লেবু পানির সাথে মধু খেলে ক্ষুধা কম লাগে।

এর ফলে শরীরে কম ক্যালোরি প্রবেশ করে। যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। লেবুতে অধিক পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই লেবু পানি পান করার পর ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করে নিন । সকালে নাস্তা করার ৩০ মিনিট পূর্বে পানি পান করুন।

ওজন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট

ওপরে আলোচনা করেছি লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে। এখন আলোচনা করব ওজন অনুযায়ী ডায়েট সম্পর্কে। নিচে ওজন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো-

১৮ এর নিচেঃ জীবন চক্রে অন্যান্য সময়ের চেয়ে কৈশোরের সময় সবচেয়ে বেশি পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন। তাই ডায়েটে পুষ্টিকর খাবার থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় হরমোনের অনেক পরিবর্তন হয়।তাই ছেলে মেয়ে উভয়ের খাবার তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখা অপরিহার্য। এ সময় খাবারের মধ্যে মাছ , মাংস, অ্যাভোকাডো, বাদাম , অলিভ অয়েল ইত্যাদি রাখা প্রয়োজন। বিশেষ করে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে প্রয়োজন। অপরদিকে চিনি , স্যাচুরেটেড ও জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলা প্রয়োজন।

৩০ এর নিচেঃ ৩০ এর নিচে বয়সের জন্য ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেয়েদের ক্ষেত্রে যদি গর্ভবতী হয় তাহলে খাদ্য তালিকায় প্রোটিন , আয়রন এবং ভিটামিন সি রাখতে হবে। এছাড়াও ভিটামিন ডি, বি ১২ , ক্যালসিয়াম এবং ফলিক এসিড যোগ করতে হবে।

৫০ এর নিচেঃ এ সময় শরীরের বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। এ অবস্থায় শরীরে লোহার ঘাটতি দেখা যায়। তাই এ সময়ে ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা প্রয়োজন। এছাড়াও খাদ্য তালিকায় বেরি, কোকো, গ্রিন টি এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। তাছাড়া ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখতে খাবার তালিকায় প্রোটিন রাখা প্রয়োজন।

শেষ কথাঃ প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক, আমরা আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করেছি প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় এবং ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনি নিশ্চয় জানতে পেরেছেন কিভাবে দ্রুত ওজন কমানো যায় সে সম্পর্কে। আপনি যদি দ্রুত ওজন কমাতে চান আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসবে।

আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্টের মাধ্যমে মাধ্যমে জানান এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করুন। যাতে অন্যরাও উপকৃত হয়। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url