১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া

১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া

বর্তমান সময়ে ১০ হাজার টাকায় লাভজনক ব্যবসা অসম্ভবের কিছু নয় এটি সত্যি সম্ভব। এজন্য আপনার থাকতে হবে দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং পরিশ্রম ও অধ্যবসায়। আপনি ১০ হাজার টাকায় কেমন ব্যবসা শুরু করতে চান এজন্য আপনার থাকা প্রয়োজন চাহিদা এবং দক্ষতা। কম বিনিয়োগের টাকায় ব্যবসা করতে হলে আপনাকে ব্যবসা করতে হবে আপনার দক্ষতাকে অর্থাৎ আপনি আপনার দক্ষতা এবং শ্রম বিক্রি করবেন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
অর্থাৎ এত কম থাকায় আপনি ব্যবসা করতে চাইলে আপনার প্রয়োজন যথেষ্ট পরিমাণ দক্ষতা তাহলে আপনি লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন। জেনে নিন ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত।

অনলাইনে পড়ানোঃ বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। তাই আপনি ঘরে বসে আপনার পছন্দের বিষয়টি শেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারেন। আপনি যে কোন ভাষা বা বাদ্যযন্ত্র শেখানোর মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল অথবা ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে কোন বিনিয়োগ ছাড়াই অথবা অল্প বিনিয়োগে আপনি আয় করতে পারেন।

খাবার ডেলিভারিঃ আজকাল কর্মব্যস্ততার সময়ে অনেক মানুষেরই বাড়িতে রান্না করতে পারে না। আবার অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা হোটেলের খাবার পছন্দ করে না। এবং অনেক সময় তারা হোটেলে খাবার খেতেও চায় না। এসব ব্যক্তিদের এই খাবারের চাহিদা মিটানোর জন্যই বর্তমানে দেখা যায় অনেক হোম ডেলিভারি ব্যবসা শুরু হয়েছে।
আপনি আপনার বাড়িতে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে রান্না করে সেই রান্না পৌঁছে দেন বাড়িতে বাড়িতে। অবশ্যই মাথায় রাখবেন গ্রাহকের চাহিদার উপরে নির্ভর করে সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। আপনার খাবার যদি কারো পছন্দ হয় আপনি সেখান থেকে বারবার অর্ডার পেতে পারেন। এ ধরনের ব্যবসা গুলো প্রায় বিশ্ববিদ্যালয় বা কর্মসংস্থান জায়গায় এর সুযোগ বেশি থাকে।

অনেক ছেলে মেয়েকে দেখা যায় তারা অনেক সময় বাড়িতে পড়ালেখা চাপে বা অলসতায় নিজের বাসায় রান্না করতে চায় না। সে ক্ষেত্রে সেসব ছেলে মেয়েরা প্রায় নির্ভর করে হোম ডেলিভারির উপর। এই ব্যবসা ১০ হাজার টাকায় শুরু করা যাবে এবং এই ব্যবসায় লাভ হবে।

অনলাইনে বেকারির ব্যবসাঃ আজকাল হরেক রকমের কেক, পাস্তা, পিজ্জা বার্গার ইত্যাদি এ খাবারগুলো অনেকে পছন্দ করে থাকেন। বিভিন্ন পার্টিতে যেমন জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি, আত্মীয় স্বজনদের ছোট কোন অনুষ্ঠানে কেক এর চাহিদা অনেক বেশি। এ ধরনের খাবারগুলো যদি আপনি ক্রেতার ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে এটি আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনার নিজে যদি এ কাজের প্রতি দক্ষতা না থাকে তাহলে অন্য কারো কাছ থেকে কেক বানিয়ে আপনি অল্প লাভে এটি বিক্রি করতে পারেন। অবশ্যই এজন্য আপনার একটি ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইট থাকতে হবে।এবং আপনি প্রতিনিয়ত এ প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনার কাজের আপডেট জানাবেন। এর ফলে আপনার ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে। এছাড়াও আপনি নিজে ওভেন ব্যবহার করতে পারেন কেক বা কুকিস এর বিভিন্ন খাবারের জন্য। দশ হাজার টাকায় এ ব্যবসা শুরু করা যাবে।

ফলের রসের ব্যবসাঃ আপনি এমন একটি জায়গা খুঁজে নেন যে জায়গাটি ব্যবসা উপযোগী। অর্থাৎ যে জায়গায় মানুষজনের আগমন বেশি। এসব জায়গায় আপনি ফলের রসের ব্যবসা করতে পারেন। এ ধরনের জায়গা থেকে সহজে মানুষ আপনাকে দেখতে পাবে। আপনি খুঁজে নিতে পারেন বড় কোনো কর্মসংস্থান, অফিস, কলেজ, স্কুল ও আদালত প্রভৃতি জায়গা

এ ধরনের জায়গায় আপনি ফলের রসের ব্যবসা শুরু করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে কাগজপত্র জোগাড় করে নিতে হবে। এবং অনেক স্থানে জায়গা ভাড়া নেওয়া লাগতে পারে। এ ধরনের জায়গায় যদি আপনি ফলের রসের ব্যবসা শুরু করেন তাহলে এটি কম টাকায় লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।

ট্রাভেল এজেন্সিঃ ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনি ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি এই টাকায় বাসের টিকিট বুকিং এ কাজ করতে পারেন। আপনি যদি পারেন তাহলে সব এজেন্সির সাথে চুক্তিবদ্ধ হবেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা বেশি হবে এবং লাভ বেশি হবে।
ভ্রমণের জন্য গাইডঃ বেড়াতে কে না ভালোবাসে। এরপর বাঙালি। বাঙালি ঘুরতে প্রচুর ভালোবাসে। কিন্তু অনেক সময় তারা ভ্রমণের সমস্ত জায়গা সম্পর্কে অজানা থাকার কারণে তারা নির্ভর করে ভ্রমন গাইডের উপর। এজন্য আপনাকে দায়িত্ব নিতে হবে যে কোন যানবাহনের টিকিট থেকে হোটেল বুকিং পর্যন্ত শুরু করে সম্পূর্ণ ট্যুর প্লান এর।

এটি কম বিনিয়োগের লাভজনক একটি ব্যবসা। এজন্য আপনার প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট। এবং এর পাশাপাশি আপনাকে বিভিন্ন জায়গার হোটেল এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং তাদের কমিশন সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।

অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসাঃ আপনি ১০ হাজার টাকায় ঘরে বসে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনেক মহিলারাই এ ধরনের ব্যবসা করছে। আপনি পাইকারি বাজার থেকে কম দামে অল্প কিছু পণ্য ঘরে তুলুন। এরপর এটি আপনি আপনার সাধ্যমত লাভ করে বিক্রি করার চেষ্টা করুন। আপনি যে ধরনের কাপড় গুলো বেছে নিবেন বিক্রি করার জন্য সেগুলো হল-মহিলাদের টু পিস, থ্রি পিস, ছোট বাচ্চাদের জামা কাপড়, বিছানার সেট, বোরখা, হিজাব ইত্যাদি।

আপনাদের জেনে থাকা ভালো যে বাংলাদেশের সবচেয়ে পাইকারি মার্কেট হলো ইসলামপুরে এটি সবচেয়ে বড় পাইকারি মার্কেট।

ফটোগ্রাফিঃ ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে আপনি ফটোগ্রাফি বেছে নিতে পারেন নিঃসন্দেহে। বর্তমান সময়ে ফটোগ্রাফি যেন একটি প্রগতিশীল ব্যবসা। এর মাধ্যমে আপনি লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। অনলাইনে বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে এগুলোতে আপনি আপনার ছবি বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। ওয়েবসাইট গুলো হল, Shutterstock, Adobe Stock, Almay, Big Stock ইত্যাদি।

এছাড়া আপনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ফটোগ্রাফির কাজ করতে পারেন। এজন্য আপনি প্রথমে কম টাকায় একটি পুরনো ক্যামেরা কিনে নিন। এছাড়াও অনেক প্রতিষ্ঠানে ক্যামেরা ভাড়া দেওয়া যায়। আপনি চাইলে আপনার ক্যামেরা ভাড়া দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

মধু চাষঃ মধু শুধু বর্তমান সময় না এটি যুগ যুগ ধরে চলে আসছে এবং ভবিষ্যতের চাহিদা রয়েছে। মধু এমন একটি খাবার যা চাহিদা সম্পন্ন এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর। আপনি কম টাকায় মধু উৎপাদনে ব্যবসা করতে পারেন। মধু উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে উপযোগী জায়গা হল গ্রাম এলাকা। এজন্য প্রথমে আপনাকে মৌমাছির চাকা এর খাঁচা কিনতে হবে।

এরপর আপনি মধু উৎপাদনের কাজ করে মধু উৎপাদন করতে পারেন। চাইলেই কি আপনি পাইকারি বিক্রি করতে পারেন অথবা হোম ডেলিভারিও দিতে পারেন।

ফলের ব্যবসাঃ কম টাকায় আপনি ফলের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি আপনার নিজ এলাকায় অথবা শহরে বা গ্রামে সিজনাল ফল বিক্রি করতে পারেন। প্রথম অবস্থায় আপনি কম পরিমাণ ফল কিনুন। এ ধরনের ব্যবসা গুলো গ্রাম এলাকায় বেশি হয়ে থাকে এবং লাভ ভালো হয়।

কোচিং সেন্টারঃ আপনি যদি পড়াশোনায় অনেক ভালো হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য হতে পারে শিক্ষকতা একটি পেশা। আপনি যদি মানুষকে ভালো বোঝাতে এবং শেখাতে পারেন তাহলে আপনি কি কোচিং সেন্টার খুলতে পারেন। এর মাধ্যমে ভালো আয় করা সম্ভব।
এক্ষেত্রে আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগান। প্রথম অবস্থায় আপনি এটি নিজের বাড়িতে শুরু করতে পারেন। কোচিং সেন্টার খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু চেয়ার টেবিল কিন্তু হবে। এক্ষেত্রে আপনি কিছু টাকা বিনিয়োগ করে এ কাজটি শুরু করতে পারেন।

চা ও কফির দোকানঃ চা এবং কফি এর চাহিদা যেন কোন সময়ে কমেনা। ছোট একটি দোকান ভাড়া আপনি একটি ক্যাফে ফুলে বসুন। ভালো মানের কফি বা চা সার্ভিস দিতে পারলে আস্তে আস্তে আপনার ব্যবসা বড় হতে লাগবে। লাভ হবে ভালো পরিমাণে।

মোবাইল রিপেয়ারিংঃ আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং করাতে পারেন এবং এর উপর যদি আপনার ভাল দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি ১০ হাজার টাকায় এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। প্রথমে আপনাকে মোবাইল ঠিক করানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম কিনতে হবে। এরপর আপনি একটি ছোট দেখে দোকান ভাড়া নিয়ে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

লন্ড্রির সার্ভিসঃ প্রথমে আপনি একটি লন্ড্রি মেশিন কিনুন সাথে লন্ড্রির একটি টেবিল। এরপর আপনি লন্ড্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি লাভজনক ব্যবসা এখানে বিনিয়োগের পরিমাণ কম এবং লাভের পরিমাণ বেশি।

ভিডিও এডিটিংঃ আপনি যদি ভিডিও এডিটিং এ অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভিডিও এডিটিং এর কাজ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ভিডিও এডিটিং একটি প্রগতশীল ব্যবসা। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম গুলোতে মানুষ ভিডিও দেখতে খুব বেশি পছন্দ করে। তাই আপনার যদি ভিডিও এডিটিং এর উপর দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে youtube এবং facebook এ ভালো ধরনের ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন।

ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরিঃ বর্তমান সময়ের যদি আমরা দেখি তাহলে দেখা যায় সব ধরনের ব্যবসা যেন অনলাইন ভিত্তিক হয়ে পড়েছে। আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে অনেক ধরনের পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।

এজন্য আপনাকে প্রথমে কিছু বিনিয়োগ করতে হবে যেমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে হবে। এরপর আপনার ওয়েবসাইটকে রেংকে আনার জন্য SEO করা লাগবে। আপনি যদি এসব বিষয়ে অভিজ্ঞ না হয়ে থাকেন তাহলে আপনি SEO শিখে আসা ওয়েবসাইটে কাজ করতে পারেন।

রিচার্জের ব্যবসাঃ কম পুজিতে মোবাইল রিচার্জ এর ব্যবসা খুব লাভজনক। যে ধরনের স্থানগুলো লোকজনের আগমন বেশি আপনি সে জায়গায় একটি দোকান ভাড়া করে মোবাইল রিচার্জ এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ভবিষ্যতেও মোবাইল রিচার্জ এর ব্যবসা শেষ হয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।

দর্জির দোকানঃ আপনি কম টাকায় অর্থাৎ ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে আপনি খুঁজে নিতে পারেন দর্জির কাজ। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন দক্ষতা এবং মেধা বিকাশ। অর্থাৎ আপনি আপনার সৃজনশীলতা দিয়ে নিজ বাড়ি থেকে এ কাজটি করতে পারেন।

এজন্য আপনি অনেক ধরনের আইডিয়া পেতে পারেন অনলাইনে। অনলাইনে অনেক ধরনের ডিজাইনের পোশাক দেখানো হয় সেখান থেকে আইডিয়া নিয়ে আপনি নিজের মতো করে পোশাক বানাতে পারেন। এজন্য প্রথমে আপনার একটি সেলাই মেশিন দরকার।

বিদেশি ভাষা শিখানোর মাধ্যমে ব্যবসাঃ আপনি যদি কোন বিদেশী ভাষায় দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে সেই দক্ষতা আপনি শুরু করতে পারেন ভাষা শেখানোর ব্যবসা। বর্তমান সময়ে অনেক ধরনের মানুষের বাইরে দেশে যাওয়ার জন্য ভাষা শিখাতে আগ্রহ দেখায়। ভালো শেখানোর মাধ্যমে আপনি অনেক ছাত্র-ছাত্রী পেয়ে থাকবেন। এক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং ভালো ইনকামও হবে।

কন্টেন্ট রাইটিংঃ আপনি যদি ইংলিশে খুব ভালো দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে বেছে নিতে পারেন কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ। আপনি ঘরে বসে অনলাইনে এ কাজটি করতে পারবেন। অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে আপনি কন্টেন্টিং এর কাজ করতে পারেন।

অনলাইনে রিসেলিং ব্যবসাঃ ১০ হাজার টাকায় আপনি কম দামে পাইকারি বাজার থেকে কিছু পর্নো কিনে এনে অনলাইনে সাধ্যমত লাভ দেখে বিক্রি করুন। এই জন্য আপনি বেছে নিতে পারেন কিছু ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন amazon, ebay ও flipkart ইত্যাদি।এই ব্যবসাতে আপনি ঘরে বসে করতে পারেন।

আপনি যে ব্যবসা করুন না কেন সেটি ছোট বা বড় হোক কখনো হতাশা হয়ে পড়বেন না। পৃথিবীতে সব কাজে সম্মানের। নিজের কাজকে ভালবাসলে আপনি সফলতা পাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url