বারোমাসি সবজি তালিকা - শীতকালীন সবজির নামের তালিকা জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা জানতে চাইছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা সম্পর্কে এবং আরো জানতে পারবেন গ্রীষ্মকালীন সবজি তালিকা। চলুন তাহলে জেনে নেই বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা সম্পর্কে।
বারোমাসি সবজি তালিকা - শীতকালীন সবজির নামের তালিকা
সবজি এমন একপ্রকার খাবার যা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় না থাকলেই নয়। তবে কিছু কিছু প্রকারের সবজি আছে যেগুলো বারোমাসাই পাওয়া যায় না। যেমন কোনো সবজি গ্রীষ্মকালে পাওয়া গেলেও শীতকালে তা পাওয়া যায় না। তখন তা ভালোভাবে সংরক্ষণ করে রাখতে হয় যাতে পরের মৌসুমে খেতে পাওয়া যায়।

পেজ সূচিপত্রঃ বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

ভূমিকা

মাছ মাংস ছাড়াও খাদ্য তালিকায় মানুষের পছন্দের শীর্ষে থাকে সবজি। এই সবজি সাধারণত অনেক প্রকারেরই হয়ে থাকে। আমরা দৈনন্দিন জীবনে খাদ্য তালিকায় সবজি খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা কতজনই বা জানি বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা সম্পর্কে।

এই বিশ্বে অনেক রকমের সবজি রয়েছে তার মধ্যে আমরা অনেক প্রকারের সবজি খেয়ে থাকি। এবং অনেক প্রকারের সবজি আছে যা আমরা অনেকেই প্রতিদিনই খাই তবে কোন সবজি কোন মৌসুমে চাষ হয় তা জানি না। তাই আমরা এই আর্টিকেলটি আলোচনা করব বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত।

বারোমাসি সবজি তালিকা

ঋতু ভিন্নতার কারণে বারোমাস কোন না কোন সবজি উৎপাদন বা চাষ হয়ে থাকে। দেশের ভৌগলিক অবস্থা এবং জলবায়ু ও আবহাওয়ার কারণে আমাদের দেশে প্রতি বছরই কিছু না কিছু শাকসবজি চাষ হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু বিশেষ সবজি আছে যেগুলো বারোমাসি চাষ না হয়েও গ্রীষ্মকালে অথবা শীতকালে চাষ হয়ে থাকে। আমরা এখন বারোমাসি সবজি তালিকা সম্পর্কে জানব। নিচে বারো মাসে শাক ও সবজির তালিকা দেওয়া হলো।
বারোমাসি সবজি তালিকাঃ বারো মাসে যে ধরনের সবজিগুলো পাওয়া যায় সেগুলো হল বেগুন, লাউ, শসা, লঙ্কা অথবা মরিচ, ক্যাপসিকাম যা মরিচের এক জাত, করলা, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, টমেটো, পেঁপে, লাল শাক ,ডাটা শাক ইত্যাদি। আরোও রয়েছে ধোন্দল, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ঘিমা, কলমি ডাটা, আদা, হলুদ, ইত্যাদি সব বারোমাসি সবজি তালিকা। নিচে বারোমাসি সবজি গুড়া আলোচনা করা হলো।

বৈশাখ মাসের শাকসবজিঃ ঢেঁড়স, লাল শাক, পাট, শাক, মরিচ, ঘিমা, কলমি পাতা, পেঁয়াজ, বেগুন, আদা, ইত্যাদি সবজি বৈশাখ মাসে চাষ হয়ে থাকে। এর সাথে সাথে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর বীজ বপন করা হয়ে থাকে। চাল কুমড়া, করলা, ধান্দল, শশা, মিষ্টি কুমড়া, ঝিঙ্গা, ইত্যাদি বীজ থেকে চারা উৎপাদন করা হয়ে থাকে এই মাসে। শাকসবজি চাষের স্থান নির্বাচন এবং ভালো মানের ফলের চারা এবং যেসব গাছ রোপন করা হয়েছে বা লাগানো হয়েছে এবং ফলন্ত গাছে পানি দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে এই মাসে।

জৈষ্ঠ মাসের শাকসবজিঃ মাসটিতে সজিনার উৎপাদন করা যায় এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর বীজ বপন ও পরিচর্যা করা যায়। শাক সবজির বীজ রোপন পানি দেওয়া ও সার প্রয়োগ এবং যত্ন নিতে হবে। এই মাসেই কাঁকরোল, ধুন্দর, ঝিঙ্গা, পটল ইত্যাদি চাষ করা হয় এবং এ মাসে পোকামাকড় নিধনের ব্যবস্থা করতে হবে।

আষাঢ় মাসের শাকসবজিঃ এই মাসে গ্রীষ্মকালীন বেগুন ও সিমের বীজ রোপন করতে হবে এবং টমেটো ও কাঁচামরিচ জাতীয় সবজির রোগ বালাই নিধন করতে হবে। যতগুলো গাছ আগে লাগানো হয়েছে সেসব গাছ থেকে ফসল সংগ্রহ করা হয়ে থাকে এ মাসে। শাকসবজি ও ফলসহ বিভিন্ন ঔষধি গাছের বীজ বা চারা বপন এবং দুর্বল গাছে খুঁটি দিয়ে বেঁধে খাড়া করে রেখে গাছের সুষম যত্ন নিতে হবে।

শ্রাবণ মাসের শাকসবজিঃ বেগুনের বীজতলা ও বীজ রোপণ, বাঁধাকপি , টমেটো, লাল ফুলকপি ইত্যাদির বীজ রোপণ এ মাসে করতে হয়। সবজি সংগ্রহ ও বিষাক্ত পোকা এবং রোগ নিধন করতে হবে। বপনকৃত চারা যত্ন নিতে হবে এবং উন্নত মানের হচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং গাছের ফল ধরে গেলে তা সংগ্রহ করতে হবে।

ভাদ্র মাসের চাষঃ টমেটো গ্রীষ্মকালীন বেগুন, কাঁচা মরিচ, কুমড়া জাতীয় সবজি এবং সিমের বীজ রোপন করতে হবে এবং বিষাক্ত পোকামাকড় সহ বিভিন্ন রোগ বালাই নিধন করতে হবে এই মাসে। লাল শাক ও সিম এবং পালং শাকের চারা রোপন করতে হবে।

আশ্বিন মাসের শাক সবজি চাষঃ অগ্রিম রুবি সবজি ও শাকের বীজ রোপন বীজের যত্ন সার প্রয়োগ পানি প্রদান ও বিভিন্ন রোগ বালাই নিধনসহ বিজ তলা তৈরি বীজ রোপন ও আগাছা নিধন করতে হবে এই মাসে। গ্রীষ্মকালীন লতা জাতীয় শাকসবজির জন্য মাচা তৈরি ও যত্ন নিতে হবে। আলুসহ রসুন এবং পেঁয়াজের জন্য বীজতলা বানিয়ে বীজ রোপন করতে হবে। শাকসবজি ও ফলের গাছের গোড়ায় মাটি দিতে হবে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত গাছপালা পরিষ্কার এবং নিয়মিত সার দিতে হবে ।

কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসে সবজি চাষ করার পদ্ধতিঃ এই দুই মাসে আলুর লাইন বাধা ও শাক সবজির দেখাশোনা ও সংগ্রহ করতে হয়। মিষ্টি আলু চারা বপন এবং আগে বপনকৃত চারার দেখাশোনা করা এবং সার দেওয়া ও পানি দেওয়া ইত্যাদি খেয়াল রাখতে হবে। মরিচের চারা রোপন করতে হবে। ফল গাছের দেখাশোনা ও সার না দিয়ে থাকলে সার ব্যবহার এর সাথে সাথে মাল চিং করে মাটির রস জমাতে হবে।

পৌষ মাসে শাকসবজি চাষঃ বছরের প্রত্যেক মাসেই প্রত্যেক রকমের শাকসবজি ও ফল ফলাদির গাছ চাষ করার প্রক্রিয়া প্রায় একই। বিশেষ মাসের বিশেষ কিছু প্রক্রিয়া উল্লেখ করে দেওয়া হল আশা করি আপনারা আপনাদের আশেপাশের অল্প পরিসরে কোন জায়গা থাকলে চাষ করতে পারবেন।

চৈত্র মাসের শাকসবজি চাষের পদ্ধতিঃ গ্রীষ্মকালীন বেগুন,মরিচের বীজ এবং টমেটো বীজ ইত্যাদি বপন করা দরকার। যাতে পরবর্তীতে তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়। নবজাতক জাতের জন্য বীজতলা তৈরি ও বীজ রোপণ করা লাগবে। এই মাসের শেষের দিকে ফসল সংগ্রহ করে পুনরায় বীজ বপন করতে হবে এবং সবসময় খেয়াল রাখতে হবে কোন বিষাক্ত পোকা কোন ক্ষতি যাতে না করতে পারে এবং করে দিলেও তৎক্ষণাত বিষ প্রয়োগ করতে হবে।

শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

আপনারা জানলেন বারোমাসি সবজি তালিকা। এখন আমরা আরও জানবো শীতকালীন সবজির নামের তালিকা যা শীতকালে চাষ হয়ে থাকে এবং পাওয়া যায়। লালশাক, গিমা কলমি, ডাটা, পাতাপেঁয়াজ, সিম, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মুলা, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স, মিষ্টি কুমড়া, ধুন্দুল, ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, চাল কুমড়া, শশা ইত্যাদি হচ্ছে শীতকালীন সবজি।
শীতকালে যেসব শাক ও সবজি উৎপাদিত হয় বা চাষ হয়ে থাকে সেই সবই আমাদের শরীরের ভিটামিন ও খনিজ লবণের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেজন্য আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালে এসব চাহিদা পূরণে ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তাই শীতকালে উৎপাদিত বা চাষকৃত শাক ও সবজি রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করতে হবে।

গ্রীষ্মকালীন সবজি তালিকা

বসন্ত ঋতু শেষ হওয়ার সাথে সাথে হাটে বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজি বিক্রি করতে দেখা যায় যা সাধারণত গ্রীষ্মকালীন হয়ে থাকে। বিভিন্ন হাটে বাজারে প্রধানত চাল কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, গ্রীষ্মকালীন টমেটো, করলা, পটল, চিচিঙ্গা ইত্যাদি গ্রীষ্মকালীন সবজি বেশি পাওয়া যায়। তবে আরো পাওয়া যায় কচু, কাকরোল, বেগুন, ধুন্দল, শাপলা এবং ঢেঁড়স।

পুষ্টিবিদ রেহানা বেগম যিনি ঢাকার গার্হস্থ্য কলেজের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বলেন মিষ্টি কুমড়া, শশা, কাঁকরোল, চাল কুমড়া, টমেটো ও পটল ইত্যাদি গ্রীষ্মকালীন শাকসবজিতে অনেক বেশি পরিমাণে পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম জিংক আইরন রয়েছে।

এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ, সি এবং মিনারেলসহ বিভিন্ন উপাদান। যা শরীরকে রাখে সুস্থ এবং মৌসুমী রোগ করে নিরাময়। অর্থাৎ গ্রীষ্মকালীন সবজি তালিকা গুলো কি কি তা উপরে জানতে পারলেন।

টবে বারোমাসি সবজি চাষ

টবে বা ছাদের উপর সবজি চাষ করলে এর বেশ কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। আমাদের দেশে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হতে হয়। গরমকালে অতিরিক্ত গরম এবং ঝড় বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচানো যায় টবে লাগানো সবজিকে সহজেই। টবে শাকসবজিকে জাল দিয়ে ঘিরে রাখতে হয় যাতে পশু পাখি অর্থাৎ ছাগল মুরগি ইত্যাদির উপদ্রব থেকে বাঁচা যায়। টবে বারোমাসি সবজি চাষ করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।
বীজ বপন ও পানি দেওয়াঃ প্রথমে টবের মাটি গুলো ঝুড়ালো করে নিতে হবে। এরপর এই মাটিতে টবের উপরের ভাগ পর্যন্ত সমান করে রাখতে হবে। তারপর খুব আস্তে করে টবের ওপর কাঙ্খিত বীজ ছিটিয়ে দিতে হবে। এবং এর ওপর জৈব সার দিয়ে কাঙ্খিত বীজগুলোকে হালকা ভাবে ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে। তারপর পানি দিতে হবে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে অতিরিক্ত পানি না হয়ে যায়। পানি দিতে যাওয়ার সময় পানির ঝাপটাই বীজগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

যত্ন নেওয়াঃ শুধু টবে মাটি ও বীজ লাগিয়ে দিলেই নয় এর জন্য সব সময় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ছাগল মুরগিতে ক্ষতি করলো কিনা। টবটা এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে কারো ক্ষতি সাধন করা সম্ভব না হয়। এবং কিছুদিন পর পর অতিরিক্ত ঘাস বের হয়ে আসলে তা তুলে নিতে হবে। খুন্তি দিয়ে ভালোভাবে মাটিগুলোকে আলগা করে নিতে হবে যাতে আলো বাতাস ঢুকতে পারে।

অল্প জায়গায় সবজি চাষ

এতক্ষণ আমরা জানলাম বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা। টবে বারোমাসি সবজি চাষ করার পদ্ধতি এখন আমরা জানবো অল্প জায়গায় সবজি চাষ কিভাবে করতে হয় এবং কোন কোন শাক অথবা সবজি চাষ করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

যাদের বাসায় খুব একটা বেশি জায়গা নেই কিন্তু তারা ফরমালিন মুক্ত সবজি খেতে চাই তাদের কাছে অল্প একটু জায়গা থাকলে সবজি চাষ করে খেতে পারে। অল্প জায়গায় সবজি চাষ করা যাই যেগুলো সেগুলো হল, মরিচের গাছ, পালং শাক, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা, পেঁয়াজ ইত্যাদি অনেক রকমের সবজি চাষ করতে পারেন এতে সেরকম কোন জায়গা প্রয়োজন পড়ে না। নিচে অল্প জায়গায় সবজি চাষ করার জন্য কয়েকটি সবজির নাম উল্লেখ করা হলো।

মটরশুটিঃ কিছু বিশেষ ধরনের তরকারি রান্নায় তার সাত দ্বিগুণ করতে মটরশুটির গুরুত্ব অনেক। মটরশুটি টবে অথবা অল্প জায়গায় চাষ করা যায়। কিছু হাইব্রিড জাত আছে যারা অল্প সময়ে ভালো ফলন দেয়।

পালং শাকঃ একটি শীতকালীন শাক যা কমবেশি সবারই পছন্দ। এটি চাষ করতে সেরকম পরিসরে কোন জায়গা লাগে না। অল্প জায়গাতেই পালং শাক চাষ করা যায়। এর জন্য মাটি বেশি খুড়ার প্রয়োজন পড়ে না এবং অল্প সময়ে ভালো ফলাফল দেয়।

বেগুনঃ বেগুন একটি সুস্বাদু খাবার যা মাছের সাথে এবং বিভিন্ন তরকারির সাথে খাওয়া যায়। তবে এর একটি গাছেই অনেকদিন পর্যন্ত বেগুন ফলন দেয়। এবং অনেকগুলা ফলন দেয় যার কারণে এর দুই তিনটা গাছ হলেই আপনার প্রতিদিনের খাদ্য যোগান দিয়ে দিতে পারে।

শেষ কথাঃ বারোমাসি সবজি তালিকা - শীতকালীন সবজির নামের তালিকা

শরীর সুস্থ রাখতে এবং শরীরের বিভিন্ন উপাদানের চাহিদা পূরণে শাকসবজির গুরুত্ব অনেক। যা আমরা উপরের বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা এর আলোচনা থেকে বুঝতে পারলাম। শীতকালীন হোক অথবা গ্রীষ্মকালীন অথবা বারোমাসি শাক ও সবজি আমাদের দেহের বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণের যোগান দেয়।

আপনারা গ্রীষ্মকালন ও শীতকালীন সবজি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলেন আর্টিকেলটি পড়ে। যদি এ পর্যন্ত এসে কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে আমি অনুরোধ করব পুনরায় পড়ার জন্য। বারোমাসি সবজি তালিকা ও শীতকালীন সবজির নামের তালিকা আলোচনাটি কেমন হলো তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url