ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক, বিদেশি একটি ফল ড্রাগন যা আমাদের দেশে এখন খুব পরিচিত লাভ করেছে। আপনি কি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা ও ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময়। চলুন জেনে নিই ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি?
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
বিদেশি এই ফলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। ড্রাগন ফল আমাদের রোগ প্রতিরোধ এর ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। অনেকেই এই ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাই। তাই আজকের আর্টিকেল আমরা ড্রাগন ফলের উপকারিতা, অপকারিতা ও পুষ্টিগণ নিয়ে আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্র: ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

  • ভূমিকা
  • ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
  • ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময়
  • গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
  • ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
  • ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
  • ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
  • উপসংহার

ভূমিকা

ড্রাগন ফলটি খেতে বেশ সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ড্রাগন ফলটি দেখতে অনেকটাই ক্যাকটাসের মত। আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব ড্রাগন ফল কোন সময় খেতে হবে অর্থাৎ এই ফলটি খাওয়ার সঠিক নিয়ম ও ড্রাগন ফলে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে। ড্রাগন ফলের খোসা কোন উপকার আছে কিনা বা খোসা আমরা কি কাজে ব্যবহার করতে পারি এবং ড্রাগন ফোনের দাম কত এ সমস্ত কিছু নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি। নিচে ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সহ সমস্ত কিছু বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

আন্টিঅক্সিডেন্ট এ ভরপুর ড্রাগন ফল। এটি চাষ শুরু হয় বিদেশে কিন্তু এটা আমাদের দেশে খুব পরিচিত লাভ করেছে। কারণ এই ফলে রয়েছে অনেক উপকার। আমাদের শরীরে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। একে ক্যাকটাস ভিত্তিক ফল বলা হয়। নিচে ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

ড্রাগন ফলের উপকারিতাঃ

  • খনিজ ও ভিটামিনে ভরপুর ড্রাগন ফল।
  • এই ফলে ক্যালরির মাত্রা অনেক কম।
  • ড্রাগন ফলে ফ্যাট এর মাত্রা শূন্য।
  • এ ফলে রয়েছে ভিটামিন সি,ই, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, প্রোটিন ও ফাইবার।
  • এ ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
  • ড্রাগন ফলে যেঅ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো পাওয়া যায় সেগুলো হল বিটাসায়ানিন, ফ্ল্যাভোনয়েড ও ফেনলিক অ্যাসিড।
  • এ ধরনের কোষগুলো আপনাকে ফ্রী ব়্যাডিক্যালের থেকে রক্ষা করে।
  • ড্রাগন ফল আমাদের ক্যান্সার ও বার্ধক্য থেকে রক্ষা করে।
  • আজকাল আমরা প্রায়ই ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত এবং অনেকেরই ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। সেসব ব্যক্তি যদি ড্রাগন ফল খায় তাহলে সে ব্যক্তির ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কম থাকে।
  • ড্রাগন ফল যেহেতু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • আমাদের শরীরে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এই ড্রাগন ফল। এজন্য আমাদের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • ফলটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়া এটি পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • ড্রাগন ফলে রয়েছে ছোট ছোট কালো বীজ এ বীজগুলোতে পাওয়া যায় ওমেগা থ্রি ও ওমেগা ৯ এর ফলে এটি আমাদের হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • এই ফলে ফ্যাট কম থাকায় এটি আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • ড্রাগন ফলে পাওয়া যায় ম্যাগনেসিয়াম যার পরিমাণ 18 শতাংশ এর ফলে এটা আমাদের শরীরের হাড়কে ভালো রাখতে সাহায্য করে।এর ফলে হাড় হয়ে ওঠে শক্তিশালী। হাড়ের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন ভেঙে যাওরের, ফ্যাকচার ও জয়েন্টে ব্যথা এগুলো প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
  • ড্রাগন ফলে পাওয়া যায় বিটা-ক্যারোটিন যার ফলে এটি আমাদের চোখের জন্য খুব উপকারী। চোখে ছানি পড়ার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে এ ড্রাগন ফল।
  • ড্রাগন ফলে আরো পাওয়া যায় আয়রন ও ভিটামিন বি। যার কারণে এটি গর্ভবতী নারীদের জন্য খুব উপকারী একটি ফল। নবজাতকের জন্মগত সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে এই ফল। এতে থাকা ক্যালসিয়াম গর্ভবতী মা ও গর্ভের বাচ্চার জন্য খুব উপকারী।
ড্রাগন ফলের অপকারিতাঃ

ড্রাগন ফলে সবচেয়ে বেশি বয়েছে উপকার তাই বলে যে অপকার নাই তা কিন্তু নয়। সবকিছুরই দুইটি দিক থাকে একটি ভালো একটি খারাপ তেমনি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা দুইটাই আছে কিন্তু এর অপকারিতা সবচেয়ে কম। আমরা উপরের আলোচনায় জানলাম ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ যার ফলে অতিরিক্ত ড্রাগন খেলে এলার্জি সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় অতিরিক্ত পরিমাণে এ ফল খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হতে পারে এবং নিম্ন রক্তচাপ ও হতে পারে। তাই নিয়ম মেনে ড্রাগন ফল খেলে আপনি এর উপকার বেশি পাবেন।

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময়

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা তো আমরা জানলাম। তাই এই ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম আমাদের জানা উচিত। প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া ফল। ফল আমাদের জন্য আশীর্বাদ। ফল আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায় এবং আমাদের ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম সবারই জানা নেই। তাই আমরা যেকোনো সময় ফল খেয়ে থাকি। অনেকেই দেখা যায় রাতে ঘুমানোর আগে ফল খাই যা অনেক সময় আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার নাও হতে পারে।
আমাদের একটি ভুল ধারণা আছে সেটি হল ফল যেকোনো সময় হওয়া যায়। যেহেতু প্রত্যেক ফলেই উপকার ও অপকার দুটিই রয়েছে তাই নিয়ম মেনে ফল না খেলে আমরা উপকারের চেয়ে অপকার বেশি পাব। চলুন জেনে নিই ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময়।

ব্যায়ামঃ ফল খাওয়ার সঠিক সময় হল ব্যায়ামের আগে বা পরে। ব্যায়াম করার পর আমাদের শরীরের যে শক্তি শেষ হয় তা ফল খাওয়ার মাধ্যমে পূরণ হয়ে থাকে।

খাওয়ার পরেঃ ডায়েট চিকিৎসকদের মতে খাবার খাওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট ফল গ্রহণ করা উচিত। বা দুই খাবারের মধ্যে যেমন সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবারের মাঝামাঝি সময়ে ফল খাওয়া উচিত।

নাস্তার সময়ঃ ফল খাওয়ার সঠিক সময় বলা যেতে পারে সকাল বেলায় কারন এই সময় ফল খেলে এটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হয়। ভরা পেটে ফল খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আল খাওয়ার পর পরই পানি খাবেন না কমপক্ষে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা

অনেক গর্ভবতী নারীরাই ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানেনা। এটি একটি বিদেশী ফল হলেও এটি আমাদের দেশে পাওয়া যায়। ড্রাগন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন যার ফলে এটি আমাদের দ্রুত হজমের সাহায্য করে। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এবং আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
  • ড্রাগন ফলে রয়েছে আয়রন ও ভিটামিন বি। এ উপাদান গুলো নবজাতকের জন্মের সময় তার জন্মগত ত্রুটি রোধ করে।
  • এ ফলে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম যা গর্ভবতী নারীর ভ্রুনের হাড়ের বিকাশ করে।
  • ড্রাগন ফলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা গর্ভবতী নারীর জন্য খুব উপকারী।
  • ড্রাগন ফলে পাওয়া যায় ভালো ব্যাকটেরিয়া যার ফলে এটি আমাদের হজমের জন্য ভালো কাজ করে।
  • গর্ভাবস্থায় নারীদের ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে এটি ডায়াবেটিসে ঝুঁকি কমায়। যার ফলে এটি শরীরের রক্তের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা অনেক রয়েছে। ওপরের আলোচনায় আমরা ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এবার ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নিব। আমরা দুই ধরনের ড্রাগন ফল দেখতে পাই এর মধ্যে একটি হল লাল ড্রাগন ফল ও অন্যটি হলো সাদা ড্রাগন ফল। এই দুই ধরনের ড্রাগন ফলে কি পরিমান পুষ্টিগুণ থাকে তা নিচে আলোচনা করা হলো-
লাল ড্রাগন ফলঃ ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে পাওয়া যায় ৬০ গ্রাম ক্যালোরি, ১৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম প্রায় ০.৮ গ্রাম মত, ২ গ্রাম প্রোটিন, ২ গ্রাম ফাইবার ও ১০ গ্রাম চিনি। এ ফলে রয়েছে ভিটামিন সি যার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং এ ফলে ফ্যাট কম থাকায় এটি আমাদের শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

সাদা ড্রাগন ফলঃ ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে পাওয়া যায় ৬০ গ্রাম ক্যালোরি, ১৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম প্রায় ০.৮ গ্রাম মত, ২ গ্রাম প্রোটিন, ২ গ্রাম ফাইবার ও ১০ গ্রাম চিনি। অর্থাৎ সাদা ও লাল উভয় ড্রাগন ফলে একই রকম পুষ্টি পাওয়া যায়। 

এছাড়াও ড্রাগন ফলে রয়েছে আয়রন। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগনে ২ গ্রাম আয়রন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় প্রায় ৯ গ্রাম। ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ এ ফলে পাওয়া যায় ভিটামিন বি১, বি২ ও সি।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম হলো আপনি চামচ দিয়ে এর ভেতরের মাংস বের করে নিন। ড্রাগন ফল পাকা হলে এটির খোসা ছাড়ানোর সহজ হয়। এটিকে ছোট ছোট পিচ করে কেটে নিন এরপর চামচ দিয়ে মুখে তুলে নিন। এ ফলটি খেতে বেশ দারুন লাগে। এই ফলটি আপনি আপেলের মত করে কেটেও খেতে পারেন। ড্রাগন ফল আপনি ফ্রিজে রেখে সরবরাহ করতে পারেন। ফ্রিজ থেকে কেটে এটি খেলে বেশ ভাল স্বাদ পাওয়া যায় কারণ ফলটি ঠান্ডা হলে এর স্বাদ বেড়ে যায়। ড্রাগন ফলের চামড়া খাবেন না।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

আমরা এই আর্টিকেলে ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি ওপরে। এবার আলোচনা করব ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা। আমরা অনেকেই ড্রাগন ফলের খোসা উপকারিতা সম্পর্কে জানি না তাই ড্রাগন ফলের খোসা আমরা অনায়াসে ফেলে দিই। আপনি একটা ড্রাগন ফলের খোসা নিয়ে সে খোশাগুলোকে ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এবার খোশাগুলোকে সুন্দর করে ছোট ছোট করে কেটে নিন এবং এর সঙ্গে এক পোয়া গরম পানি মিশিয়ে নিন।

ফুটন্ত গরম পানিতে আপনি ড্রাগন ফলের খোসা গুলো মিশিয়ে দিবেন। খুব কম জালে আপনি পানি ফুটিয়ে নিবেন। বেশ কয়েক মিনিট আপনি খোসা সহ পানি জাল দেওয়ার পর দেখতে পাবেন পানির আকার লাল বর্ণ হয়ে গেছে এ সময় আপনি জাল বন্ধ করে দিন। এরপর খোসা গুলো এক পাশে রেখে আপনি পানিটুকু গ্লাসে ঢেলে নিন। এ পানিটুকু আপনি খেয়ে নিন।

এটি মূলত আপনার ভুড়ি কমাতে সাহায্য করে। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা এ পানিটি খেতে পারে এটি হৃদরোগের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। মুখের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে, ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।

উপসংহারঃ ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেল আমরা ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এই আর্টিকেলর মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি। সমস্ত বিষয় আলোচনা করে আমরা বলতে পারি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে উপকার রয়েছে এটি আমাদের লাইফ স্টাইলে বেশ কার্যকরী। আপনার এই আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাবেন। অবশ্যই ফল আমাদের জন্য আশীর্বাদ করো তাই নিয়মিত ফল খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url