ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় - ডিপ্রেশন অর্থ কি

প্রিয় পাঠক, আপনি কি ডিপ্রেশনে ভুগছেন? আপনি হয়তো খুঁজতেছেন ডিপ্রেশন অর্থ কি এবং ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়? অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর হয়তো আপনি সঠিক সমাধান পাচ্ছেন না। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলে আলোচনা করব ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় ও ডিপ্রেশন অর্থ কি? এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইসলাম কি বলে।
ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় - ডিপ্রেশন অর্থ কি
আপনার সমস্যার সঠিক সমাধান পেতে হলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে আপনি যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি জানতে পারবেন ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় ও ডিপ্রেশন অর্থ কি? ডিপ্রেশন মূলত হয়ে থাকে কোন হতাশা বা অপমান এমনকি অনেক দুঃখ কষ্টে দিন পার করলে। ডিপ্রেশনে যেকোনো মানুষ যেকোনো সময় পড়তে পারে। ডিপ্রেশন একসময় মারাত্মক আকার ধারণ করে তাই চলুন জেনে নিই ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার উপায়।

পেজ সূচিপত্রঃ ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়-ডিপ্রেশন অর্থ কি

ভূমিকা

আমরা যে কেউ যেকোনো সময় পড়ে যেতে পারি ডিপ্রেশনে। কিন্তু এই ডিপ্রেশন দীর্ঘ সময় থাকলে এটি একটি সময় মারাত্মক আকার ধারণ করে যার ফলে চাইলেও এইখান থেকে বের হওয়া যায় না। ডিপ্রেশন আমাদের শরীর এবং মনের ওপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলে। চলুন জেনে নিই ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় ও ডিপ্রেশন অর্থ কি? এমন কি ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হতে পারে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি হতে পারে এমনকি ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো কি কি।

ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়-ডিপ্রেশন অর্থ কি

ডিপ্রেশন অর্থ কিঃ প্রিয় পাঠক আমরা অনেকেই ডিপ্রেশন শব্দটির সাথে পরিচিত। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই ডিপ্রেশনের শব্দটি অর্থ। তাইতো আমরা ডিপ্রেশন বলতে আসলে কি বুঝাই আর আমরা কি বুঝি সেটাই আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। ডিপ্রেশনে একটি ইংরেজি শব্দ এর অর্থ বিষণ্ণতা, হতাশা, নিম্নতা, টোল ইত্যাদি। এবার চলুন জেনে নিই এই ডিপ্রেশন কি-
ডিপ্রেশনের কবলে আমরা যে কেউ করতে পারি। তবে ডিপ্রেশন সবার এক নয়। আমাদের প্রত্যেকের জীবনযাত্রা আলাদা তেমনি প্রত্যেকের ডিপ্রেশন আলাদা। কেউ ধনীর দুলালী হয়েও ডিপ্রেশনে কবলে পড়ে থাকে আবার অনেকেই কুঁড়ে ঘরে থেকেও শান্তিতে দিন পার করে। তাই ডিপ্রেশন এর নির্দিষ্ট কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না।

ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়ঃ ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে হলে প্রথমে চিকিৎসার প্রয়োজন। এবং আরও প্রয়োজন খুব কাছের মানুষের। যে মানুষটি আপনাকে খুব ভালোভাবে জানে, বোঝে এবং যত্ন নেই। এমন একটি প্রিয় মানুষ যদি আপনার পাশে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। এছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করবেন। আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাদ্য ও নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। 

শরীরে বাড়তি মেদ বাড়তি দিবেন না। অনেকেই দেখা যায় ডিপ্রেশনে পড়ে মানসিক দুশ্চিন্তায়। যখন একজন মানুষ নিজের খুশি নিজে উদযাপন না করে এটি অন্য একজনের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করে এবং তার সম্পূর্ণ ভালো থাকাটা নির্ভর করে অন্য একটি মানুষের ওপর তখনই সে ব্যক্তি ডিপ্রেশনে ভোগে। মূলত এটি আপনার মানসিক সমস্যা বলা যেতে পারে কারণ দেখা যায় আপনি নিজেকে নিয়ে খুশি না। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করছেন না। 

আপনাকে কেউ একটু কম ভালোবাসলেই আপনি অনেক কষ্ট পান, আপনাকে কেউ একটু কটু কথা বললে সেটি মেনে নিতে পারেন না, এমনকি কেউ আপনার চেয়ে লেখাপড়ায় বা কর্মক্ষেত্রে আপনার চেয়ে এগিয়ে থাকলে সেটি আপনি মেনে নিতে পারেন না এ নিয়ে আপনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তখনই আপনাকে ডিপ্রেশন আক্রমণ করে। অর্থাৎ আপনি অন্যকে অনুসরণ করে দিন পার করছেন যদি এমনটা হয় তাহলে আপনি এই ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন না।

আপনাকে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে হলে নিজেকে ভালবাসতে হবে আপনার নিজেকে নিয়ে খুশি থাকতে হবে। কেউ আপনাকে খারাপ বললেও সেটি আপনি পজেটিভলি নিবেন। কে কি করছে সেটি নিয়ে আপনি মাথা ঘামাবেন না। প্রত্যেকের ভিতরে একটি শক্তি থাকে সেটা বের করার খোঁজার চেষ্টা করুন তাহলেই ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইসলাম

আমাদের প্রত্যেকের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে যে কোন পরিস্থিতিতে আমরা এই ডিপ্রেশনে ঢুকে পড়ি। ডিপ্রেশন অনেক সময় মানসিক চাপ থেকে সৃষ্টি হয়। আমাদের জীবনের একটি ধ্রুব সত্য হলো মানসিক চাপ। প্রত্যেকের জীবনে উথান পতন রয়েছে। দুঃখ-কষ্ট, হাসি আনন্দ ও অনেক প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি ইত্যাদি । এ সমস্ত কিছুই আমাদের ভিতরটাকে কখনো অস্থির করে তোলে। অকারণে সৃষ্টি হয় বিরক্তির। এই ডিপ্রেশন শুরু একজন ব্যক্তির ওপর প্রভাব ফেলে না সাথে তার পরিবারের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। 
যখন কেউ এই মানসিক চাপের সম্মুখীন হয় তখন তার ওপর নীতিবাচক প্রভাব ফেলে। সে নিজেকে নীতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে থাকে। যার ফলে সে সবার সাথে অশালীন ও খারাপ ব্যবহার করতে শুরু করে, যে কোন সময় অকারণে উত্তেজিত হয়ে যায়। তাই আমাদের জানা উচিত এই মানসিক চাপ কিভাবে মোকাবেলা করব।

ধর্মীয় শিক্ষা ও বিশ্বাস এই মানসিক চাপ মোকাবেলায় হেফাজত করে। আধুনিক ডাক্তারগণ মানসিক চাপ দূর করার জন্য ধর্মীয় শিক্ষাকে ব্যক্তির মনে দৃঢ়ভাবে স্থাপন করার চেষ্টা করে। গবেষণা দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তিরা নিয়মিত ধর্মীয় নিয়ম নীতি পালন করে তাদের ক্ষেত্রে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুব সহজ।

ইসলামে বলা হয়, মানসিক চাপের অন্যতম কারণ ভয়। আর এই ভয় কাটাতে ধর্মীয় বিশ্বাস সবচেয়ে কার্যকরী। আপনার যেখান থেকে ভয় উৎপন্ন হয় ঠিক সেখানেই ধর্মীয় বিশ্বাস আপনার সেই ভয়টাকে ধ্বংস করে দেয়। অর্থাৎ যেসব মানুষেরা ইসলামী শিক্ষায় নিজের দিন যাপন করে সেসব মানুষগুলো এই মানসিক চাপ থেকে নিরাপদে থাকে।

সর্বদা একটি কথা মনে রাখবেন, আপনি একজন সৃষ্টি কুলের সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ। নিজেকে সর্বদা সম্মান করবেন নিজের যোগ্যতাকেও সম্মান করবেন। ধর্মীয় শিক্ষা সেটি কি বলে যেখানে বিপদে-আপদে আমি সর্বদা আল্লাহকে স্মরণ করবেন, ধৈর্য ধারণ করবেন ও তাকওয়াবান হওয়া, বিপদে আপদে সর্বদা ভেঙে না পড়ে আল্লাহকে স্মরণ করবেন। সৎকাজ করবেন অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকবেন। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইসলাম কি বলে সে সম্পর্কে আপনি জানলেন।

ডিপ্রেশনের ৮টি মারাত্মক লক্ষণ

বর্তমান সময়ে আমরা সবাই এই ডিপ্রেশন কথাটির সাথে পরিচিত। কিন্তু আমরা এ ডিপ্রেশন শব্দটিকে এমনভাবে বেছে নিয়েছি যে কোন কিছু তে একটু মন খারাপ হলে বলে থাকি আমি ডিপ্রেশনে আছি। শুধু মন খারাপ কেই ডিপ্রেশন বলা যায় না। একজন মানুষ যখন জটিল কোন স্তরে গিয়ে পড়ে তখন সে ডিপ্রেশনে শিকার হয়। আমরা প্রত্যেকেই একটি ভুল ভাবনার মধ্যে বাস করছি, অনেকেই আমরা ভেবে থাকি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু না শারীরিক স্বাস্থ্যকে ভালো রাখাটাই যেন আমাদের একমাত্র দায়িত্ব।
আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যকেও ভালো রাখতে হবে। অনেকেই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকেন জীবনে বড় কোন ধরনের দুর্ঘটনা, ব্যবসায় লোকসান, কাছের মানুষের অবহেলা, একাকীত্ব ও কাছের মানুষ ছেড়ে চলে যাওয়া। এমন অনেক ব্যক্তিকে দেখা যায় যারা বিতর্কিত শেষ হয়ে গেল বাইরে তা কোনভাবে প্রকাশ করে না এসব ব্যক্তিরাই ডিপ্রেশনে শিকার হয়। উপরে আমরা আলোচনা করেছি ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়-ডিপ্রেশন অর্থ কি। চলুন এবার জেনে নিই ডিপ্রেশনের ৮টি মারাত্মক লক্ষণ

৮টি মারাত্মক লক্ষণ-
  1. আপনার শরীর অতিরিক্ত ক্লান্ত কিন্তু ঠিকমতো ঘুম হবে না।
  2. আপনার নিজের উপর নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি শুরু হয়।
  3. নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন না।
  4. নিজের কোন কিছুতেই ভালো লাগবে না, আপনি সবসময় নিজেকে ছোট মনে করবেন।
  5. ইচ্ছাকৃতভাবে খুব ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করা।
  6. ছোট ছোট বিষয়ে অহেতুক উত্তেজিত হয়ে পড়া।
  7. একাকীত্ব অনুভব করা, পছন্দের কাজগুলো করা ছেড়ে দেওয়া।
  8. আপনার চিন্তা ভাবনার কোন স্পষ্টতা প্রকাশ না হওয়া অর্থাৎ আপনার মস্তিষ্কের অবস্থায় এমন হয়ে পড়ে যে আপনি কোন কিছু চিন্তা করতে পারেন না।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল

ওপরে আমরা আলোচনা করেছি ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়-ডিপ্রেশন অর্থ কি? এবার আমরা আলোচনা করব ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল। চলুন জেনে নিই-
তাকদীরের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা । তাকদীর ওপর পূর্ণ বিশ্বাস থাকলে সে ব্যক্তিকে কোন দুশ্চিন্তা আক্রমণ করতে পারে না।
  • ইহকালের চেয়ে পরকালের কথা বেশি স্মরণ করা। এ দুনিয়ার বিপদ আপনার জন্য পরকালের বিপদ থেকে মুক্তির কারণ হতে পারে।
  • চিন্তা ভাবনা পজিটিভলি করুন। সবসময় নিজেকে নিয়ে না ভেবে নিচের মানুষদের দিকে তাকিয়ে তাদেরকে নিয়ে একটু ভাবুন। দেখবেন তারা হয়তো আপনার চেয়েও খারাপ সময় পার করছে অর্থাৎ আপনি তার থেকে ভালো আছেন।
  • আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। আল্লাহ আপনাকে আপনার সমস্ত বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবে।
  • ধৈর্য ধরুন। ধৈর্যের ফল বড়ই মিষ্টি। কষ্টের পর সুখ আসবে অর্থাৎ আপনি ধৈর্য সহকারে সমস্ত বিপদ-আপদ মোকাবেলা করুন।
  • নামাজ পড়ুন। আপনি নামাজে মগ্ন থাকলে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবেন।
  • বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়ুন। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন কারণ আল্লাহ মহান ক্ষমাশীল।

মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তির উপায়

কোন ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন খারাপ কিছু ঘটলেই সেই ব্যক্তি মানসিক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়।মানসিক অস্থিরতা নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির জন্যই না এটি যে কোন ব্যক্তির সাথেই হতে পারে। তাই বলে কি এই মানসিক অস্থিরতা নিয়ে দিন পার করা যায়। না কিছু সঠিক কৌশল রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তির উপায় মিলবে।

  • আপনি যখন মানসিক অস্থিরতায় ভুগবেন সেই মুহূর্তে আপনি সব ধরনের খারাপ চিন্তাগুলো মাথা থেকে বের করার চেষ্টা করবেন। এই মুহূর্তে যতটুকু সম্ভব ভালো কিছু চিন্তা করুন। এমন বিষয় নিয়ে ভাবুন যা আপনাকে মানসিক অস্থিরতায় থেকে সরিয়ে মানসিকভাবে শান্তি প্রদান করবে। ভালো চিন্তা সব সময় মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে।
  • আপনি একা ঘরে অবস্থান করছেন এমন সময় যদি আপনার মানসিক অস্থিরতার সৃষ্টি হয় তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি বাইরে চলে যান। বাইরে গিয়ে কিছু মানুষের সাথে কথা বললে দেখবেন এই অস্থিরতা চলে যাবে।
  • অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে এই মানসিক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। এ সময় আপনার উচিত হলো আপনি যে বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তা করছেন সেটির ভালো ও খারাপ উভয় দিক নিয়ে চিন্তা করা। ভালো দিকটা নিয়ে চিন্তা করলে দেখবেন এই অস্থিরতা কমে যাবে।
  • মানসিক অস্থিরতার সৃষ্টি হলে এক গ্লাস পানি পান করুন। অনেকটা স্বস্তি বোধ করবেন।
  • মনের অস্থিরতা সৃষ্টি হলে আপনি গল্পের বই, কবিতা পড়া, বাগানে সময় কাটানো এ ধরনের কাজগুলো করতে পারেন যার মাধ্যমে আপনার মনে চিন্তাভাবনা অন্যদিকে সরিয়ে দেয়।
  • আপনার যে বিষয়ে অস্থিরতা শুরু হয়েছে সে বিষয়টি আপনি অন্য কারো কাছে শেয়ার করুন। দেখবেন অনেকটা ভালো লাগবে।

শেষ কথাঃ ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়-ডিপ্রেশন অর্থ কি

ডিপ্রেশন ছোট কোন সমস্যা নয় এটি একটি জটিল সমস্যা। আপনার আশেপাশে কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে আপনি তাকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করুন। দেখবেন সে ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে পারবে। আমরা ওপরে আলোচনা করেছি ডিপ্রেশন অর্থ কি ও ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায়। অনেকেরই হয়তো ডিপ্রেশন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকেনা । এ সমস্যাকে হয়তো বড় ভাবে দেখেনা। কিন্তু আপনি বা আপনার আশেপাশে কেউ ডিপ্রেশনে শিকার হলে তাকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।

একজন চিকিৎসক আপনাকে জানাবে এ ডিপ্রেশন অর্থ কি ও ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার উপায় গুলো কিভাবে অনুসরণ করবেন। এছাড়াও আপনি যদি আমার আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে থাকেন এবং সেগুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনিও ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। আর্টিকেলটি কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url