অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক, আপনি হয়তো জানতে চাইছেন অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ কি ও প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি বা কিভাবে পাব? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এবং মোবাইল ব্যাংকিং লোন কিভাবে পাব? আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ
আমরা সবাই লোন কথাটির সাথে পরিচিত। এটি পুরো বিশ্বে একটি ব্যবসা হয়ে উঠেছে। তবে এই লোন সম্পর্কে আমাদের পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকাই আমরা প্রতিনিয়ত অনেক ধরনের লোনের সাথে জড়িয়ে পড়ছি যার ফলে আমরা অনেক সময় বিপদে সম্মুখীন হয়ে থাকি। কিন্তু আজকে আমরা বেশ কিছু লোন সম্পর্কে আলোচনা করব যা আপনাদের উপকারে আসতে পারে। চলুন জেনে নিই বিস্তারিত।

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ

ভূমিকা

ব্যবসা করার স্বপ্ন কার না থাকে। কিন্তু ব্যবসা করতে প্রয়োজন হয় অনেক টাকার যা আমাদের কারো কাছেই প্রথম অবস্থায় থাকে না। তাই আমরা লোন নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে থাকি এবং জানতে চাই কোথায় থেকে লোন নিলে আমাদের সুবিধা হবে। তাইতো আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ কিভাবে পাব ও প্রধানমন্ত্রীর লোন বাংলাদেশকে কিভাবে পাব।

এবং আরো জানতে পারবেন মোবাইল ব্যাংকিং লোন কি? বাংলাদেশে ইনস্ট্যান্ট লোন পাওয়া যায় কিনা বা আমরা কিভাবে অনলাইনে লোন অ্যাপ্লাই করব ইত্যাদি। আমরা অনেক সময় জরুরি মুহূর্তে লোনের জন্য ছটফট করে থাকি কিন্তু এটি সব জায়গা থেকে পাওয়া যায় না কিন্তু বাংলাদেশ এমন কিছু অনলাইন লোন রয়েছে সেগুলো থেকে আপনি লোন পেতে পারেন।

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ

বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই ব্যবসার উপর আগ্রহ বেশি। বর্তমান সময়ে তরুণ-তরুণীরা উদ্যোক্ত হতে চাই। এজন্য প্রয়োজন হয় টাকার কিন্তু প্রথমে আমাদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকে না যেটি দিয়ে আমরা একটি ব্যবসা শুরু করতে পারি। তাই আপনার ব্যবসা দাঁড় করার জন্য প্রথমে লোনের চিন্তা করেন।
কিন্তু অনেক সময় ব্যাংক থেকে আপনি লোন সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন এখানে সময়ের প্রয়োজন রয়েছে সাথে প্রয়োজন পড়ে কাগজপত্রের। তাই আজকে আর্টিকেলে আমরা অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা করব।

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশঃ প্রায় মানুষই ব্যবসার জন্য বা প্রয়োজনে যে কোন কাজের জন্য ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকে। ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। যে ধরনের কাগজপত্র ব্যাংক চাই সে কাগজপত্র আমাদের কাছে না থাকার কারণে আমরা ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারি না।

এক্ষেত্রে চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ এখন অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ চালু হয়েছে যার ফলে আপনারা অনলাইনে মোবাইল লোন নিতে পারেন। এজন্য আপনাদের যে কাজগুলো করা লাগবে সেগুলো নিচে দেওয়া হল-

  • অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ এজন্য প্রথমে আপনার একটি ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে প্লে স্টোর থেকে।
  • এবার এই ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ রেজিস্ট্রেশন করে নিন। রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনার কাছে কিছু ব্যক্তিগত তথ্য নিবে যেমন-ইমেইল এড্রেস, নাম ও ঠিকানা ইত্যাদি।
  • এই অ্যাকাউন্টটি খোলার জন্য আপনাকে কোন টাকা প্রদান করা লাগবে না।
  • আপনি যে পরিমাণ লোন নিতে চান সে অ্যামাউন্ট নির্ধারণ করুন।
  • লোন প্রদানকারী আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে এমন একটি কন্টাক্ট নাম্বার এবং ইমেইল প্রদান করবেন।
  • আপনার কাছে যে ডকুমেন্টগুলো চাইবে সেগুলো আপনি প্রদান করুন এবং আপনার আয় উল্লেখ করুন।
  • আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য সঠিক হলে, আপনি অনলাইন এপ্লিকেশন করতে পারবেন।
  • আপনি যে অ্যাপ্লিকেশনটি করবেন সেটি তারা পর্যবেক্ষণ করবে এবং আপনি যদি সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করে থাকেন তাহলে আপনার লোন অনুমোদন পাবে।
  • আপনার অনুমোদিত লোনটি আপনি আপনার নির্দিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে নিতে পারবেন।

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ বাংলাদেশে মোবাইল লোন এ আবেদন করার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করা লাগতে পারে। অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ আবেদন করার নিয়ম আমরা উপরে জানলাম কিন্তু এতে আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে আমরা নিচে আলোচনা করব। প্রয়োজনের কাগজপত্র গুলো হল-
  • এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র
  • যদি চাকরি থাকে তাহলে চাকরির প্রমাণপত্র
  • মোবাইল নাম্বার
  • আপনার যদি কোন ব্যবসা থাকে তাহলে ব্যবসা সংক্রান্ত কাগজপত্র
  • আপনার আয়ের ট্যাক্স রিটার্ন
  • আপনার ঠিকানার প্রমাণপত্র
আপনি যদি অনলাইনে মোবাইল লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে উপরে সমস্ত কাগজপত্র আপলোড দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। কারণ আপনাকে যে প্রতিষ্ঠানটি লোন দিবে তাদের কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হতেই পারে যেটি তাদের কাছে নিরাপত্তা হিসাবে জমা থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এ কথাটি সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই সম্পন্ন ধারণা নেই তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। আমাদের জননেত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ বেকারদের জন্য নিয়ে এসেছে একটি প্রধানমন্ত্রীর লোন বাংলাদেশ এর সুবিধা। কারণ বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ বেকারত্বের হার বেড় চলেছে ।
এ বেকারত্বই আমাদের বাংলাদেশের উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রী আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষিত বেকারদের এ লোন প্রদান করবে। এ লোন প্রদান করা হবে যারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষিত বেকার যুবক। শিক্ষিত বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী কার্যক্রমকে আরো উন্নতির দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যই প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এ  চালু করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী লোন ব্যবস্থা চালু হয়েছে মূলত সরকারের SDG লক্ষ্যমাত্রা অর্জন উদ্দেশ্যের জন্য। বাংলাদেশের উৎপাদনমুখী অর্থনৈতিক কর্মগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য এ লোন যুবকদের জন্য খুব প্রয়োজন। এ লোনর  মাধ্যমে যোগ্য উদ্যোক্তা খুঁজে পাওয়া যায়।

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ পাওয়ার জন্য যোগ্যতা সমৃহঃ এ লোন পেতে হলে আপনার বেশ কিছু যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন সে যোগ্যতা সমৃহ নিচে আলোচনা করা হলো-

  • যেহেতু এটি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ তাই প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশের নাগরিক অবশ্যই হতে হবে।
  • আপনি যে শাখায় লোন নিবেন সেখানে আপনাকে স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে JSC/সমমান হওয়া লাগবে।
  • আপনি যে কাজের উপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হবেন শুধুমাত্র সে কাজের জন্যই আপনাকে লোন দেওয়া হবে। 
  • বেকার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • আপনার সে পরিমাণ যোগ্যতা থাকা লাগবে যে যোগ্যতা দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে পারেন।
  • প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এ লোন নেওয়ার পূর্বে আপনি যদি অন্য কোন ব্যাংকে লোন নিয়ে থাকেন এবং সে লোন সঠিক সময়ে পরিশোধ না করে থাকেন তাহলে আপনি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ পাবেন না।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য সমৃহঃ এ লোনের বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা সমূহ হল-

  • প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর মেয়াদ পাঁচ বছর হয়ে থাকে। 
  • এ লোনের মুনাফার হার ৯% সরল সুদ হয়ে থাকে।
  • এটি আমানত বিহীন একটি লোন।
  • প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ পাঁচ হাজার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন।

মোবাইল ব্যাংকিং লোন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে চালু করা হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং লোন। এখন থেকে মোবাইলে মিলবে লোন। বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ কোটি টাকার একটি পূর্ণ অর্থায়ন তহবিল গঠন করে যার ফলে এখন মোবাইলে লোন নেওয়া যাবে। তাদের এই তহবিলটির নাম হল "ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ" এখান থেকে আপনি সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা ও সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন পেয়ে থাকবেন। এবং এই লোনের মুনাফার হার ৯% হয়ে থাকে।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১৩ টি মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেমন বিকাশ, এমক্যাশ, উপায়, নগদ ও রকেটসহ আরো কিছু মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের যারা গ্রাহক রয়েছেন তারা এই মোবাইল ব্যাংকিং লোন পেয়ে থাকবেন। তবে হ্যাঁ, নগদ এই মুহূর্তে ঋণ ব্যবস্থা চালু করেনি।

তহবিলের উৎসঃ বাংলাদেশ ব্যাংকে নিজস্ব অর্থায়নে এই স্কিম চালু হয়েছে এটির নাম হলো "ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ"। বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ কোটি টাকার একটি পূর্ণ অর্থায়ন তহবিল গঠন হতে ঋণ দুটি পর্যায়ে প্রদান করা হবে। প্রথম পর্যায়ে .৫০ কোটি টাকা প্রদান করা হবে এবং এটির ব্যবহার ভালোভাবে  পরিচালিত হলে দ্বিতীয় পর্যায়ে আবারো ৫০ কোটি টাকা প্রদান করা হবে। এই স্কিমে তহবিলের মেয়াদ করা হয়েছে তিন বছর।

মুনাফার হার ও মেয়াদঃ এ লোনের মুনাফার হার ৯%। ব্যাংক এবং গ্রাহকের জন্য এই ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ছয় মাস। ঋণ প্রসেসিং এর সমস্ত কাজ করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। এবং ঋণ গ্রহণ করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে।

জরুরী লোন বাংলাদেশ

আমরা লোন কথাটির সাথে সবাই পরিচিত। আমরা বিভিন্ন কাজের জন্য বা ব্যবসার ক্ষেত্রে লোন নিয়ে থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আমরা সঠিক সময় লোন পাই না লোন পেতে বেশ সময় লাগে এজন্য বর্তমান বাংলাদেশে জরুরী লোন বাংলাদেশ চালু করা হয়েছে। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে যে লোনটি পেতে চাই সেটি হল জরুরি লোন।

আমরা জরুরী লোন নেওয়ার জন্য অনেক সন্ধান করে থাকি কিন্তু কিভাবে বা কোথায় জরুরি লোন নিতে হয় তা আমরা জানিনা আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব কোথায় জরুরী লোন পাওয়া যায়। আমরা প্রায় মানুষই বিকাশের গ্রাহক। বিকাশে আমরা দেখতে পাই তারা জরুরী ভিত্তিতে লোন প্রদান করে থাকে কিন্তু সবাই এই লোনটি পায় না শতকরা .২-৪% ব্যক্তি বিকাশ থেকে লোন পেয়ে থাকে।

এবং এ লোনের পরিমাণও খুব কম তাই আপনাকে প্রথমে বিকাশ অপশনটি বাদ দিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ যে মোবাইল ব্যাংকিং গুলো লোন প্রদান করে থাকে সেগুলো থেকে লোন পাওয়া যায় দ্রুত কিন্তু তা অনেক শর্তসাপেক্ষে এবং লোনের পরিমাণ অনেক কম। বাংলাদেশের প্রায় অনেকগুলো ব্যাংক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা লোন প্রদান করে কিন্তু তা পেতে বেশ সময় লাগে।

তবে এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক এখানে আপনি জরুরী ভিত্তিতে লোন উত্তোলন করতে পারেন।

ব্র্যাক ব্যাংক জরুরি লোন বাংলাদেশঃ বাংলাদেশের খুব জনপ্রিয় একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান হল ব্র্যাক ব্যাংক। এ ব্যাংক থেকে আপনি অনেক খাতেই লোন উত্তোলন করতে পারেন। ব্র্যাক ব্যাংকে আপনি লোনের জন্য আবেদন করলে এটি পেতে আপনাকে দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতে পারে বা অনেক সময় এর কম সময় লাগে।

এছাড়াও আরো বেশ কিছু ব্যাংক রয়েছে যারা আপনাকে জরুরি ভিত্তিক লোন প্রদান করবে। আপনি প্রথমে সে ব্যাংকগুলোতে পরিদর্শন করুন এবং তাদের লোন সম্পর্কে জানুন। এবং তাদের মুনাফার হার কত পারসেন্ট সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন।

উপসংহারঃ অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি এবং আপনারা কিভাবে পাবেন। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষিত বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী লোন প্রদান করে থাকেন। তাই আপনি যদি শিক্ষিত হয়ে বেকার দিন পার করছেন তাহলে এ সুযোগটি হয়তো আপনার জন্য আশীর্বাদ হতে পারে।

এছাড়াও আপনারা অনলাইন লোন কিভাবে পাবেন এবং কোথা থেকে পাবেন সে সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা পেয়েছেন। আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

চাঁপাই আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url